Main Menu

Recent posts

#51
आइए, नास्तिक के आरोप का मुह-तोढ़ जबाब देते है

आरोप 1
मुहम्मद ने काबा के मूर्तिया तोढ़े , अपने ही पालित पुत्र की बीबी से सादी किया , इसके लिए पालित संतान की प्रथा का लोप कर दिया, ओरतों को पर्दे मे बंद कर दिया

मुह-तोढ़ जबाब:
कोई प्रथा समाज मे चालू रहने से ही वो सही नेही हो जाता । मुहम्मद दुनिया के सबसे महान संसकारक थे। उन्होने समाज का फायदे के लिए  कई आचार का लोप करके नए बिधान दिये थे। उनके द्वारा किया गया  हर परिबर्तन की वजह से दुनिया का फाइदा हुया है।

आरोप २
मुहम्मद ने युद्ध बे मिले औरतों का बलात्कार किया, काफी सारे बीबी और दासी वी भोगा । नाबालिक से  भी शादी किया । बिधर्र्मि जाति के  लोगों का क़तल किया या फिर देश से भागा दिया।

मुह-तोढ़ जबाब:
ये सब उस जमाने मे आरब की आम प्रथा हुया करता था। हर कोई जंग जीत कर येही करता था। इसमे मुहम्मद को दोष देने का कोई कारण नेही है।
--------
ये मुह तोढ़ जवाब मेरा नहीं है। भार्चुयल मोमिन लोगों ने समय समय पर जो जवाब दिया था उसी को बस एक जगह पर जमा किया है। खुद पढ़िए, लोगों को पढ़ाइये और इमान को मजबूत किजिये।
#52
দাঁতভাঙা জবাব সিরিজের লেখক ওয়াশিকুর বাবু ইসলামী সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত হয়েছেন। ইসলামের সম্পর্কে লেখালেখির কারণেই তাঁকে হত্যা করা হয়েছে বলে গ্রেপ্তার হওয়া দুই আক্রমণকারী স্বীকার করেছে।
ওয়াশিকুর বাবুর পরিবার ও বন্ধুদের প্রতি আমাদের সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। তাঁর নির্ভীক লেখনী সমাজের অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজে লাগলেই আমরা সান্ত্বনা লাভ করব।
#53
Collection / Facebook collection
Last post by আব্দুর রাজ্জাক - April 06, 2015, 05:50:37 AM
গ্রন্থকীট রাজন
29 mins ·

নিচের এই সুদীর্ঘ লেখাটি পড়ার আগে নিজেকে প্রস্তুত করে নিন। আমার ইনবক্সে কয়েকদিন পর পর "মহান আল্লাহ ও রাসুল (সাঃ ) কর্তৃক মনোনীত দেশ- জাতির 'প্রধান কল্যাণ কামী মোঃ মোস্তাফিজ," সাহেব নাজিল করেন। সবকিছুই ঠিক আছে, শুধু তার মাঝে চৌদ্দশ বছর আগের এক রোগ আছে,যে কারণে নিজেকে ঐশী নির্দেশপ্রাপ্ত মনে করেন। tongue emoticon একবার বলেওছিলাম মাথায় সমস্যা আছে কি না,উত্তরে আবার নিচের লেখা নাজিল করেন। tongue emoticon

Mostafijur Rahman Commila

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
প্রতি ঃ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। ভায়া ঃ সম্মানিত দেশবাসী।
হ ইতে ঃ মহান আল্লাহ ও রাসুল (সাঃ ) কর্তৃক মনোনীত দেশ- জাতির 'প্রধান কল্যাণ কামী মোঃ মোস্তাফিজ,' আমি সে মোস্তাফিজ, যে এক টাকা মূল্য দিয়ে ও দেশের প্রধানমন্ত্রী পদটি কিনবনা, (দেশের প্রধানমন্ত্রী নামক প্রতিষ্ঠানটির প্রতি যথাযথ সম্মান রেখেই কথাটি বলছি।) দেশ-জাতির কল্যাণে কাজ করে মহান আল্লাহর সন্তুস্টি অর্জন করাই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য।
বিষয়ঃ
৫২ দিনে ১০১ জন মানুষ হত্যা,., দেশের 'এক লক্ষ বিশ হাজার কোটি
টাকার' আর্থিক ক্ষতির বিষয়ে...দৃষ্টিআকর্ষনার্থে-


আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। মাননীয় নেতৃবৃন্দ, যথাযথ সম্মানের সাথে বলছি- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২৫/০২/২০১৫- এ জাতীয় সংসদকে জানিয়েছেন- ০৫/০১/২০১৫ থেকে শুরু হওয়া হরতাল-অবরোধের ৫২ দিনে (২৫/০২/'১৫ পর্যন্ত) ১০১ জন মানুষ মারা গেছে, .... দেশের আর্থিক ক্ষতির পরিমান 'এক লক্ষ বিশ হাজার কোটি টাকার ও বেশি'. ( হিসাবটি এসেছে দেশের 'সর্বোচ্ছ পর্যায় থেকে', দেশের ৩ বিভাগের ২ টির ই যিনি প্রধান, দেশে যার মতো ক্ষমতাধর দ্বিতীয় কেউ নেই, যে হিসাব বিশ্বাসের-গ্রহনযোগ্যতার বিষয় নিয়ে কোন দ্বিধা-ডকুমেন্টের প্রয়োজন নেই, সে হিসাবে দেখা যায়, প্রতি দিন গড়ে এ দেশে ২ জন 'সম্মানিত নিরপরাদ' মানুষ মারা গেছে/ যাচ্ছে, আর দেশের প্রতিদিন আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে প্রায় 'দুই হাজার চারশ কোটি টাকা'....)
মাননীয় নেতৃবৃন্দ, মরহূম জনাব শেখ মুজিবুর রহমান ও জনাব জিয়াউর রহমান কে 'সংগত কারণে' এ দেশের মানুষ ভালবাসত বলে তাদের উত্তরাধিকারী হিসাবে পরবর্তীতে অনধ্ব ভাবে সে ভালবাসা বেসে আসছে আপনাদেরকে। সে ভালবাসার প্রতিদান কি দিয়েছেন-দিতে পেরেছেন- পাচ্ছে, সেটা দাতা-গ্রহীতা সবার ই হিসাব আছে। যেহেতু 'বিষয়টি' জাতীয় তথা বড় ধরনের বিষয়, তাই ভবিষ্যতে পট-পরিবর্তনের পর এ দেশ-জাতির ইতিহাস 'প্রকৃতভাবে' নতুন করে যখন লেখা হবে, সেখানে আপনাদের ২ জনকে যুগযুগ ধরে ভালবাসায় এ দেশ-জাতিকে কি দিয়েছেন-নিয়েছেন, পেয়েছে- পাচ্ছে সব কিছু 'যথাযথভাবে' সে ইতিহাসে স্থান পাবে। আর সে ইতিহাসের স্থায়ীত্বকাল হবে এ পৃথীবি ধংসের পুর্ব সময় পর্যন্ত। মাননীয় নেতৃবৃন্দ, ছোট এ দেশের কোটি কোটি মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য বিশ্ব জাহানের 'রব', যে মিশন বাস্তবায়নের কাজ আমাকে দিয়ে শুরু
করিয়েছেন, সময়ে যে মিশনের কাজ তিনি তার 'কুদরতী শক্তিবলে' সমাপ্তি
করাবেন... আর যথাসময়ে সে 'প্রকৃত' ইতিহাস ও লেখা হবে ইন শা আল্লাহ।

মাননীয় নেতৃবৃন্দ, দেশের প্রধানমন্ত্রী ২৫/২/'১৫ ইং এ জাতীয় সংসদকে ৫২ দিনে দেশে ১০১ জন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা (যা কিছুতে ই মেনে নেবার মত নয়.. ) দেশের 'এক লক্ষ বিশ হাজার কোটি টাকা' র আর্থিক ক্ষতির যে 'অকাত্য' হিসাবটি অবলীলায় জানিয়েছেন, এ ক্ষতির দায় সম্পুর্ণ আপনাদের ২ জনের, জাতির নয়। আজ যদি দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা দেশে বহিঃশত্রুর আক্রমন ঘটে এ ক্ষতি হত, তা জাতি মাথা পেতে মেনে নিতে বাধ্য হতো। ব্যাপারটাতো তা নয়। বিভিন্ন 'যুক্তি' দেখিয়ে এটা হল আপনাদের রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকা আর রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাবার জন্য এ হরতাল-অবরোধ মোকাবেলা করা, হরতাল- অবরোধ ঘোষণা করা। এটা হলো আপনাদের রাষ্ট্র ক্ষমতা ধরে রাখা আর রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাবার নির্লজ্জ চেষ্টায় এ হরতাল-অবরোধের বিরুদ্বে আর পক্ষে অবস্থান নেয়ার কারণ, অন্য কিছু নয়। আপনারা উভয়ে 'নিজেদের ব্যাক্তিগত' স্বার্থে হরতাল-অবরোধ নামক নিকৃষ্ট অস্ত্রের বিপক্ষে-পক্ষে
অবস্থান নেয়ায় ৫২ দিনে দেশের ১০১ জন নিরপরাধ মানুষ খুন আর দেশের এক লক্ষ বিশ হাজার কোটি টাকার ও বেশী আর্থিক ক্ষতি হয়েছে,.. সে হারে, যে ক্ষতি পুর্বে হয়েছে-এখনো চলছে, সমুদয় ক্ষতির জন্য আপনারা উভয়ে ই দায়ী.... আল্লাহর কসম করে বলছি- নিজেদের ব্যাক্তিগত স্বার্থে (.... শুধু রাষ্ট্র ক্ষমতার জন্য ) দেশ-জাতিকে জিম্মি করে যে ক্ষতি আপনারা করেছেন-করছেন, এ ক্ষতির জন্য আগামীতে আপনাদের ২ জনকে , আপনাদের এ সব অপকর্মের সহযোগীদের সকলকে এর জন্য বিচারের মুখোমুখী হতে হবে। এখন হয়ত সময়ের কারনে কিছু করা যাচ্ছেনা, বিষয়টি তের পাচ্ছেন্না........ রাজনীতিতে আসার সুযোগ পেয়ে, সে সুযোগের 'সর্বোচ্ছ অপব্যাবহার' আপনারা করেছেন, নিঃসন্দেহে তা বলা যায়। দেশে গণতন্ত্র-মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা, দেশের 'উন্নয়নের' নামে বিভিন্ন আপ্ত বাক্য আওড়িয়ে। দেশ-জাতির চরম ক্ষতির মরন নেশায় আপনারা উভয়ে যেভাবে মত্ত রয়েছেন, দয়া করে এতে ক্ষ্যন্ত
দিন। এ বছরের প্রথম ৫২ দিনে এ দেশের নিরপরাধ মানুষ হত্যা, আর্থিক ক্ষতির হিসাব থেকে ই বুঝা যায়, আপনারা ২ জনে রাজনীতির বিগত সময়ে এ দেশ-জাতির 'কত বেশী ক্ষতি'
করেছেন।
আপনারা মুসলমান হিসাবে আপনাদের প্রতি
সবিনয়ে আহবান থাকবে সময় থাকতে মহান আল্লাহর কাছে নিজের জন্য-নিজেদের সন্তান্দের জন্য ক্ষমা ছেয়ে নিন। সময় খুব কম। মাননীয় নেতৃবৃন্দ, পরিশেষে আপনাদের সু-স্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু কামনা করে এবং সালাম জানিয়ে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।
কাইন্ডলী লেখাটি পড়ে ও বুঝে অন্যদের জানতে দিতে শেয়ার করতে অনুরোধ র ইল।
Chat conversation end
#54
Collection / Re: The spaceship of Ezekiel i...
Last post by Jupiter Joyprakash - February 27, 2015, 09:02:08 AM
উচ্চতাকে এ ব্যবস্থায় রাখা যাবে ন্যূনকল্পে, ভরকেন্দ্র থাকবে যতদূর সম্ভব নিচে আর পৃথিবী মুখী উড্ডয়নেও তা দেবে প্রয়োজনীয় স্থৈর্য এবং অবতরণ বৈশিষ্ট্য। বর্তমানে মহাকাশযানের বহিরঙ্গের এমন আর কোনরকম গঠন-বিন্যাসের কথা জানি না, যা প্রচালন এবং গঠনপ্রণালীর নানাতরো বিরুদ্ধ-ব্যবস্থার মাঝে সমন্বয় সাধন করতে পারবে। এ প্রসঙ্গে, মার্কারী, জেমিনি এবং অ্যাপোলোযানের সুপরিচিত অবয়বের কথা স্মরণ করা যেতে পারে। তাদের গঠন-বিন্যাসে হেলিকপ্টারের অন্তর্ভুক্তি অসম্ভব।

ইজেকিয়েল বর্ণিত মহাকাশযানের উদ্দেশ্য থেকে পরিষ্কার বোঝা যায়, সেই অজ্ঞাতকুলশীল যন্ত্রবিদ্‌দের হাতে যে-ধরনের প্রযুক্তি ছিল এবং যানের যে-চেহারা তাঁরা বেছে নিয়েছিলেন, তা নিঃসন্দেহে সেই উদ্দেশ্য সাধনের সহায়ক। এই কারণেই আমি বলেছি যে ইজেকিয়েলের প্রতিবেদনের বাস্তব প্রযুক্তিগত ব্যখ্যা নির্ভর করছে, অ্যাণ্ডার্সনের নিবন্ধের ওপর।

যানের বহিরঙ্গের বর্ণনা দিয়েছি এবার তার যস্ত্রপাতির কথা বলবো। প্রধান যন্ত্রগুলোর ভেতর আছে রকেট-ইঞ্জিন- (তাতে আছে, পারমাণবিক শক্তি-উৎপাদক-যন্ত্র, প্লাগনজ্‌ল এবং বিকিরক),ইন্ধনাধার,ইন্ধন, হেলিকপ্টারের প্রয়োজনে শক্তি-উৎপাদক যন্ত্র এবং আরো কিছু বাড়তি যন্ত্র, যথা-পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ-তন্ত্র এবং ইন্ধন ' পুনর্তরলীকরণ যন্ত্র।

নিম্নাঙ্গের গঠনকৌশল যেমন আমাদের পুনর্গঠনের চাবিকাঠি, গোটা অবয়বের ক্ষেত্রে পারমাণবিক শক্তি-উৎপাদক যন্ত্রটিও তেমনি চাবিকাঠি। মূল দেহকাণ্ডের নিম্নতম অংশে স্থাপিত সে-যন্ত্র। এই যস্ত্রটির অভাবেই আমরা আজো অমন যান তৈরী করতে পারছি না।
একথা বুঝতে হলে, রকেটের হিসেব-নিকেশের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যকে বুঝতে হবে। সে বৈশিষ্ট্য হলো, আপেক্ষিক ঘাত,' Isp। সাধারণ সংজ্ঞা অনুযায়ী তার মান, প্রতি সেকেণ্ডে প্রতি পাউন্ড জ্বালানি খরচ করে একটা ইঞ্জিন যত পাউণ্ড ঘাত (thrust) সৃষ্টি করতে পারে। তার অর্থ, একটা বিশেষ পরিমাণ ঘাত সৃষ্টি করতে যত কম জুলানি খরচ হবে, Isp মান তত বেশি হবে। তাহলে, মোটামুটিভাবে বলা যায়, আপেক্ষিক ঘাত' হচ্ছে, চালক-যন্ত্রের দক্ষতার নির্দেশ। অপরপক্ষে, জ্বালানির ওজনটাই মোট ওজনের বৃহত্তম অংশ, তাই জ্বালানির ওজন কমানোর ব্যাপারটাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সহজ কথায়, এইটাই হল, 'আপেক্ষিক ঘাতের' মর্মার্থ।

এমন হতে পারে, কোন একটা উড্ডয়ন-পরিকল্পনায় একটি বিশেষ 'আপেক্ষিক ঘাত' এমন ওজন এবং আয়তনে পরিণত হচ্ছে যে তাদের সমাধান কোনভাবেই সম্ভব নয়। তেমন ক্ষেত্রে উচ্চতর 'আপেক্ষিক ঘাত' ব্যবহার করা যায়, এমন কোন ব্যবস্থা করতে হবে। ইজেকিয়েলের মহাকাশযানের ব্যাপারে আমরা ঠিক এইসমস্যার সামনে পড়ি।

উচ্চ দহন-তাপ সৃষ্টির প্রয়োজনে আজকের চালকযন্ত্রে ব্যবহৃত হয়, জ্বালানির সঙ্গে  বিশুদ্ধ অক্সিজেন, - হয় অনা কোন দাহক। যে ধরনের জ্বালানি আমরা ব্যবহার করি, তাতে আজকের যন্ত্র ৪০০ (চারশ') সেকেণ্ড পর্যন্ত এবং তদূর্ধ্ব Isp মানে পোঁছতে পারে। (সহজ সংজ্ঞা অনুযায়ী 'সেকেন্ড' পাওয়া যায় Isp এর সংজ্ঞা মতে, পাউণ্ডকে
'প্রতি পাউন্ড/সেকেন্ড দিয়ে ভাগ করে। পারমাণবিক শক্তি-উৎপাদক যন্ত্রের ব্যবহারে, তার উচ্চ তাপের কারণে এই মান- পৌঁছে যায় ৯০০ সেকেন্ডের উর্ধে। এ গ্রন্থের পরিশিষ্টে দেথিয়েছি যে ইজেকিয়েলের দেখা মহাকাশযান তখন-ই সম্ভব, যখন Isp  মান ২০০০ সেকেণ্ড বা তারও ওপরে পৌঁছয়। ওই জন্যই অর্থাৎ Isp মানের স্বল্পতার কারণেই ওরকম মহাকাশযান এখন তৈরী করা যায় না। Isp এর অমন উচ্চ মানের পাশে আজকের লব্ধ্ মানকে পারাবারের পাশ পল্বল বললে অতুক্তি হবে না। তবু অতখানি হতাশ হবার কারণ নেই, ব্যবধানটা সতিই অত দুস্তর নয়, বরং বলতে পারি, কয়েক দশকের ভেতরেই অমন চালকযন্ত্র তৈরী করা সম্ভব হবে। অমন একটা যস্ত্র তৈরী করতে সময কতটা লাগবে, তা নির্ভর করে বর্তমান বিরাট প্রযুক্তিগত- প্রতিবন্ধক অপনয়নের ওপর। তবে সে-প্রতিবন্ধ দূর করতে যে টাকা খরচ হবে, তার অঙ্কও আকাশ-ছোওয়া। তবু সেই উন্নত মানে পৌছবার কাল নির্ধারিত হবে, চেষ্টার ব্যাপকতা এবং দৃঢ়তার ওপর। সঙ্গে সঙ্গে একথাও বলা যায়, অমন যন্ত্র ইতিমধ্যেই তৈরী হয়ে যেতে পারতা, যদি তার প্রয়োজনীয়তাকে এবান্তভাবে উপলব্ধি করে কয়েক বছর আগে থেকেই তাব উন্নতিবিধানের চেষ্টা করা হত।

মহাকাশযানের পারমানবিক শক্তি-উৎপাদক যন্ত্র আজ আর এমন কিছু কল্পনার বৃত্তান্ত নয়, নয় দুর ভবিষ্যতের বস্তু। বাস্তবিক পক্ষে, সে বস্তু আজ আমাদের হাতের নাগাল,-সময়ের পরিপ্রেক্ষিতেই হাতের নাগাল,। তবু নিছক প্রযুক্তির দিক থেকে দেখতে গেলে, আকাঙ্ক্ষিত বস্ত কিন্তু হনৌজ দূর অস্ত।

আমাদের বর্তমান জ্ঞানের সঙ্গে সেই 'ভিনদেশী' প্রযুক্তি বিদ্যার তুলনার উদ্দেশ্য, ইজেকিয়েলের পর্যবেক্ষণের প্রকৃত মূল্যায়ন। এ চিন্তা, এ তুলনা, বাইবেলের মহাকাশযানের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককে করবে নিকটতর। সে প্রযুক্তির সান্নিধ্য, আমাদের মূল্যায়নে, আমাদের আপন প্রযুক্তির ভিত্তিভুমিকে করবে সুদৃঢ়।

একালের প্রযুক্তির একটি বিকাশ আমরা দেথেছি মহাকাশযানের নিম্নাংশের রূপায়ণের মাধামে। উপাদান সস্পর্কে অতি সাম্প্রতিক পরীক্ষা নিরীক্ষা-অনুশীলনের উন্নতিতে আমাদের বিশ্বাস দৃঢ়তর হয় যে ভবিযাৎ পরিকল্পনায় বহুল পরিমান ওজন কমাবার ব্যবস্থা হবে এবং বিভিন্ন হিসেব-নিকেশেও তা ধরা হবে। তাই ১নং এবং ৪নং ছবিতে যে মহাকাশযানের রূপ দেখান হয়েছে, সে মহাকাশযানের সম্ভাব্যতার কথা আজ আমরা চিন্তা করতে পারি, কেননা অমন একটা মহাকাশযান আমরা এথনই গডে ফেলতে পারি, অবশ্য পারমাণবিক শক্তি-উৎপাদক যন্ত্রটিকে বাদ দিয়ে। এ কথা সত্যি যে সে-নির্মাণ-পরিকল্পনায় এখানে ওখানে কিছু অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হতে হবেই। যথোচিত উন্নতিবিধানের জন্যে পরিকল্পনাও করতে হবে এবং সে পরিকল্পনাকে কাজেও লাগাতে হবে। কিন্তু এসব ব্যাপার তো আমাদের কাছে নতুন নয়, যাঁরা মহাকাশযান বা উচ্চ গতিসম্পন্ন বিমানের উন্নতিবিধানের কাজ করেছেন, তাঁরাই এ ঘটনার সঙ্গে পরিচিত।
#55
Collection / Re: The spaceship of Ezekiel i...
Last post by Jupiter Joyprakash - February 27, 2015, 07:53:45 AM
মহাকাশযান

ইজেকিয়েলের মহাকাশযান দর্শনের প্রমাণ পেতে হলে, তাঁর পর্যবেক্ষণের যাথাযথ্য বুঝতে হলে, আসল মহাকাশযানের সঙ্গে যথেষ্ট পরিচিত হওয়া প্রয়োজন। তাই, এ পরিচ্ছেদে তার প্রতিটি অংশের বর্ণনা দেবো। এ বর্ণনা-, বিচার-বিশ্লেষণের পরিণতির ওপর পুরোপুরি প্রতিষ্ঠিত। এ বর্ণনা লিপিবদ্ধ করেছি প্রযুক্তিগত তথ্যে কৌতূহলী পাঠকদের জন্যে, আর যন্ত্র-বিজ্ঞানীদের প্রয়োজনে তথ্যাদি সন্নিবিষ্ট করেছি, এ বইয়ের পরিশিষ্টে, অনুমান এবং সিদ্ধান্ত সমেত মৌলিক তথ্য।

পরিষ্কার করে বোঝবার জন্যে মহাকাশযানের গঠন এবং তার ক্রিয়াপদ্ধতি সম্পর্কে আলাদা আলাদা ভাবে আলোচনা করবো।

গঠন
মহাকাশযানের গঠনতন্ত্রে আছে প্রধানতঃ তিনটি অংশ,-
কেন্দ্রীয় মূল দেহকাণ্ড,
দেহকান্ডের আলম্বস্বরূপ চারটে হেলিকপ্টার, আর
চালকের নিয়ন্ত্রক-কোষ, যার স্থান মূল দেহকাণ্ডের ওপর দিকে। ১নং, ২নং এবং
৪নং ছবিতে মহাকাশযানের সাধারণ বাহ্যিক রূপ চিত্রিত হয়েছে।

মূল দেহকাণ্ড
চেহারাটা ভবিষ্যৎ উড্ডয়নযানের না হয়ে, বলা যায়, ছেলেদের খেলবার লাট্টুর মতন। তা হোক, একটু পরেই বুঝতে পারা যাবে, অবয়ব রূপায়ণের পরিকল্পনাটি যথেষ্ট বিচক্ষণ এবং দক্ষতাপূর্ণ।



এ ধরনের চেহারার প্রথম কারণ, বায়ুগতীয় প্রয়োজনীয়তা। মহাকাশ থেকে বাতাস চিরে পৃথিবীমুখী যাত্রা যে-গতিবেগ দিয়ে শুরু হয়, তার মান ঘন্টায় প্রায় ২১,৩০০ মাইল। পৃথিবীতে নাববার সময় সেই প্রচণ্ড বেগকে কমিয়ে শুন্যে নাবাতে হবে। গতিরোধের একটা বড় অংশ সাধিত হবে, তার অবয়বে যদি বায়ুগতীয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা খুব বেশি থাকে। এই কারণে মহাকাশযানের নিম্নভাগের আধা শাঙ্কব (quasi-conical),  গঠন খুবই উপযুক্ত। অবতরণ-কালে যানের তলদেশের অগ্রভাগ থাকবে উড্ডয়নগতিমুখী। তার সূক্ষ্ম 'আক্রম কোণের' (angle of attack = বিমানের ডানার জ্যা এবং বায়ুর আপেক্ষিক প্রবাহপথের অন্তর্গত সূক্ষ্ম কোণ) কথা ছাড়া, মহাকাশযান নিচের দিকে উড়ে আসবে তার প্রধান উল্লম্ব-অক্ষ বরাবর (৪ নং ছবি)। ওপরে ওঠবার সময় কিন্তু তার উল্টোটাই ঘটে। মহাকাশযান উড়ে চলে তার প্রধান উল্লম্ব-অক্ষ বরাবর ঊর্ধ্বমুখে, আসন্ন প্রবাহের দিকে ফেরানো থাকে তার মূল দেহকাণ্ড। অবতরণকালেও  তেমনি প্রয়োজন হৃয়, সে-প্রতিরোধের সম্ভাব্য ন্যূনতা। যানের উর্ধ্বাংশের বায়ুগতীয় প্রতিরোধ নির্ণীত হয় তার গোলাকৃতি প্রাম্ভভাগ থেকে। কেন্দ্রের কাছাকাছি তার যে বাহ্যিক গঠন তার গুরুত্ব সামান্যই। নিম্নাংশের অবতল গঠনের জন্যেও চেপ্টা, খাড়া কানার চেয়ে সুগোল, নিটোল কানা-ই বেশি উপযুক্ত। তাই, কি উর্ধ্বাংশের, কি নিম্নাংশের বহিরাবরণের গঠনের দিক থেকে, তাদের প্রয়োজনটা একইরকম। দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের বায়ুগতীয় অবয়বের ভেতর তাই সহজেই সামঞ্জস্য রাখা যায়।

বাহ্যিক গঠনের ক্ষেত্রে নিম্নাংশের এই আধা-শাঙ্কব অবয়ব সম্পর্কে আলোচনা করেছিলেন নাসার ল্যাংলী রিসার্চ সেন্টারের রজার এ আণ্ডার্সন, এবং তাঁর গবেষণার ফল প্রকাশ করেছিলেন, ১৯৬৪ সালের ডিসেম্বরে। এই ধরনের বাহ্যিক গঠনের আবিষ্কারের মূলে ছিল উচ্চ বায়ুগতীয় প্রতিরোধ ব্যবস্থার সঙ্গে কাঠামোকে লঘুভার করার প্রয়াস। দুটো প্রয়োজনই মিটেছে চমৎকারভাবে। লঘুভার কাঠামোর জনো অবতল গঠন তৈরী, নিঃসন্দেহে সমস্যার সুষ্ঠ সমাধান। কারণ এ ধরনের গঠনে ওপরকার কাঠামোয় শুধু সংকোচন ও প্রসারজনিত চাপ পড়বে ফলে অল্প কিছু দৃঢ় আস্তর দিয়ে ধাতুর পাতলা পাত লাগিয়েই কাজ চালানো যাবে।

এই ধরনের গঠনের সত্যিকার উপযুক্ততা উপলব্ধি করা যাবে, যে-যানের কথা আমরা আলোচনা করছি, বিশেষ করে তারই ক্ষেত্রে। বাতাবরণের ভেতর ওড়বার সময় মহাকাশযানের চারটে হেলিকপ্টার দরকার হয়। এর জন্যে যানের অবতল গঠনই আদর্শ, কারণ হেলিকপ্টারগুলোকে তাহলে স্থাপন করা যাবে গরিষ্ঠতম দূরত্বে। সুষ্ঠ উড্ডয়নের পক্ষে তার গুরুত্ব অতান্ত বেশি। অবতল কাঠামোর আরো সুবিধে এই যে তার খিলেনের তলায় পাখাগুলোকে জোড করে ওপরের দিকে মুড়ে রাখাও যাবে। এ বিন্যাসে মূল দেহকাণ্ড থাকবে হেলিকপ্টারগুলোর মাঝখানে। গোটা যানের

#56
Collection / Re: The spaceship of Ezekiel i...
Last post by Jupiter Joyprakash - February 23, 2015, 10:36:14 AM
যানের ভেতর থেকে একটি যান্ত্রিক হস্ত লোহিততপ্ত একটি যন্ত্রাংশ বের করে নিরাপত্তা পোষাক পরিহিত লোকটির হাতে দিতে সে তৎক্ষণাৎ চলে গেল।

সব দিক থেকেই মনে হয়, ব্যাপারটা বেশ ঘোরালো গোছের, কারণ অধিনায়ক বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করেছিলেন, অন্ততঃ নিজের জন্যেও। এদিকে দেখি, তাঁর চালক-কোষটিকে নিজের কাছে আনিয়েছেন, দূর-নিয়ন্ত্রণের সাহায্যে, উদ্দ্যেশ্য, হঠাৎ প্রয়োজনে যাতে অবিলম্বে নিজেকে সরিয়ে নিতে পারেন নিরাপদ দূরত্বে, আর একদিকে বুঝতে পারি, আরো একটি মহাকাশযান কাছাকাছি অপেক্ষমান ছিল, প্রয়োজনে সেও তুলে নিয়ে যেতে পারতো অধিনায়ককে।

যাইহোক, পূর্বপ্রস্তুতির সুব্যবস্থার গুণে অঘটন কিছু ঘটেনি। অধিনায়ক তাঁর কোষ নিয়ে মহাকাশযানে ফিরে গেছেন, গিয়েই চালু করেছেন সে যানকে, বহিঃপ্রাঙ্গণে যাবার জন্যে। ইজেকিয়েল তাঁর কাছে নীত হয়েছেন, আদেশও গ্রহণ করেছেন, তারপর দেখেছেন, সে মহাকাশযানের উৎক্ষেপণ এবং উড্ডয়ন, শেষে দ্বিতীয় যানটি তাঁকে নিয়ে গেছে তাঁর স্বজন-প্রতিবেশীর কাছে। প্রসঙ্গতঃ তাঁর প্রথম উড্ডয়নের ধাক্কা ইতিমধ্যে সামলে উঠেছেন এবং দ্বিতীয় উড্ডয়ন তাঁকে দিয়েছে বিস্ময়কর উপভোগ্য অভিজ্ঞতা।

তারপর প্রায় উনিশ বছর কেটে গেছে। এই দীর্ঘকালের ভেতর ইজেকিয়েল আর একবারও কোন মহাকাশযানের কথা উচ্চারণ করেননি।

তারপর হঠাৎ একদিন অধিনায়ক আবার এসে তুলে নিয়ে গেছেন কোন মন্দিরে। সে মন্দির ছিল বহু উচ্চ কোন স্থানে। এই ঘটনা যে পূর্ব-পরিকল্পিত, তা বোঝা যায়, অবতরণক্ষেত্রে ইজেকিয়েলের জন্যে অপেক্ষমান একটি লোককে দেখে। তৃতীয় ঘটনার মত এবারও লোকটির চালচলন, চেহারা, কথাবার্তা, কোন কিছুতেই অস্বাভাবিক কিছু দেখতে পাননি, তাই তার কোন উল্লেখও করেননি। তার পোষাকটা অবশ্য তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তার পোষাকের গা যেন ব্রঞ্জের মত বা সোনার মত চকচকে, সেই প্রথম দর্শনের দিনে দেখা অধিনায়েকর পরিধেয়ের মত, যার ঔজ্জ্বল্যের বর্ণনায় বলেছিলেন, অগ্নিশিখার মত।

অপেক্ষমান লোকটির হাতে দুটি বস্তু, যার একটিকে মনে হয়েছে শনের দড়ি, আর একটিকে মাপকাঠি। লোকটি বারে-বারে ইজেকিয়েলকে বলেছে যে তাঁকে সেখানে আনা হয়েছে সব দেখাবার জন্যে, বলেছে তাঁকে যা দেখানো হবে, তা যেন তিনি খুব ভালো করে মনে রাখেন।

ইজেকিয়েলকে সে নিয়ে চললো মন্দিরের বিশাল প্রাঙ্গণের ভেতর দিয়ে। তার নিখুঁত বর্ণনা রেখে গেছেন তিনি। খানিক পরে, যে বিমানে তিনি এসেছিলেন, সে-বিমান মন্দিরের সামনের অবতরণক্ষেত্র থেকে উড়ে গিয়ে ভেতরের প্রাঙ্গণে নাবলো। তাঁর প্রদর্শক এবং রক্ষী লোকটি তাঁকেও সেখানে নিয়ে গেল। তারপর, যতক্ষণ অধিনায়ক তাঁকে করণীয় নির্দেশাদি দিয়েহেন, ততক্ষণ সে লোকটিও তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে থেকেছে।
এইখানে পৌছে ইজেকিয়েলের প্রতিবেদন হঠাৎ থেমে গেছে, তাই আমাদের দুর্ভাগ্য, সেই শেষ সাক্ষাতের পরিণতি, তথা তাঁর প্রতিবেদনের পরিশিষ্টের পরিচয় আর মেলে না।
এ সংক্ষিপ্তসারে তাঁর প্রতিবেদনে উল্লখিত অপ্রয়োজনীয়, অংশসমূহ বাদ দিয়েছি, প্রকৃত প্রয়োজনীয় তথ্যসমূহের উপস্থাপনার উদ্দেশ্যে। সেই কারণে যে সব অংশে প্রযুক্তিনির্ভর ব্যখ্যার কোন আলোচনা নেই, ভবিষ্যদ্বাণী সংক্রান্ত সে সব অংশসমূহকে আমার এ আলোচনার বাইরে রেখে দিয়েছি। ফলে প্রযুক্তিগত তথ্যাদি আরো পরিষ্কার হয়েছে- ফুটে উঠেছে ঘটনাপুঞ্জের সারাংশ এবং তাদের যুক্তিসঙ্গত যোগাযোগ।

এবার অবশ্য, উপস্থাপনার সে ধারা অনুসরণ না করে সমস্ত খুঁটিনাটির দিকেই চোখ ফেরাবো। সে খুঁটিনাটি প্রমাণ করবে ইজেকিয়েলের প্রতিবেদনের সত্যতাকে, পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ এবং বিচার-বিবেচনা মারফত।

#57
Collection / Re: The spaceship of Ezekiel i...
Last post by Jupiter Joyprakash - February 21, 2015, 09:12:31 AM
No doubt. But there is no new idea in place of it.
#58
কটূক্তি ১০১ – গুটিকয়েক জঙ্গিরা ইসলামের নামে যেসব সন্ত্রাস করে তা কোরান-হাদীস দ্বারাই স্বীকৃত। তাহলে কেন বলা যাবে না জঙ্গিদের কর্মকাণ্ডই ইসলামের প্রকৃত রূপ?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ সিংহভাগ মুসলিমদের সাথে জঙ্গিবাদের সম্পর্ক নেই। সেই তুলনায় স্বল্প সংখ্যক সালাফিদের কর্মকাণ্ড যারা সহি ইসলাম বলে প্রচার করতে চায় তারা মূলত মৌলবাদের হাতকে শক্ত করে। এরা সালাফি সেক্যুলার। সালাফি মুসলিমদের সাথে এরাই জঙ্গিবাদের জন্য দায়ী।

কটূক্তি ১০২ – উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে কন্যার অধিকার থাকলেও অধিকাংশই মুসলিমই তা মান্য করে না। তাহলে কি বলতে হবে উত্তরাধীকার সম্পত্তিতে কন্যা শিশুর অধিকার ইসলামের অংশ নয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ কন্যা শিশু উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে হক আছে তা ইসলাম সম্মত এবং কোরান-হাদিস দ্বারা প্রমানিতে। যদি একজন মুসলিমও তা পালন না করে তার জন্য ইসলাম পরিবর্তিত হয়ে যায় না।
দাঁত ভাঙা কার্টেসিঃ বামাতি এবং মডারেট।

বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#59
কটূক্তি ৯৯– ধর্ম একান্ত ব্যাক্তিগত আচার হলে ইসলামকে কেন রাজনীতিতে ব্যাবহার করা হয়? কেন সবার উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ইসলাম শুধুই আচার সর্বস্ব ব্যাক্তিগত ধর্ম নয়। এটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। রাস্ট্র পরিচালনার সব নিয়ম ইসলামে আছে।

কটূক্তি ১০০ – ইসলাম রাজনৈতিক মতবাদ হলে ইসলামের সমালোচনা করলে কেন ধর্মানুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগ আনে মুমিনরা?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ মানুষের একান্ত ব্যাক্তিগত ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত আনার অধিকার কারো নেই।


বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#60
কটূক্তি ৯৭ – মুমিনরা দাবী করে ইসলাম নারীকে সর্বোচ্চ সম্মান দেয়। নারীর শরীর পুরোপুরি ঢেকে রাখতে বাধ্য করে কীভাবে নারীকে সম্মান করা হয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন পর্দা নারীর জন্য বাধ্যবাধকতা নয়; পছন্দ। ইসলামে নারীকে পর্দা বাছাই করার অধিকার দেয়।


কটূক্তি ৯৮ – তারমানে নারীরে চাইলে পর্দা না করেও চলতে পারবে?


দাঁত ভাঙা জবাবঃ নারীরা পর্দা না করে চললে সমাজ নষ্ট হয়, বেলেল্লাপনা-অশ্লীলতার দেখা দেয়, পুরুষদের চরিত্র নষ্ট হয়। তাই অবশ্যই নারীকে পর্দার ভিতর থাকতে হবে। এক্ষেত্রে দ্বিমতের কোন সুযোগ নেই।