Menu

Show posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.

Show posts Menu

Messages - Jupiter Joyprakash

#46
মুসলিম জঙ্গীর সঙ্গে কমিউনিস্টের ব্যাপক মিল লক্ষ্য করা যায়। পৃথিবীতে এত মুসলিম দেশ থাকতেও কখনো দেখা যায়নি যে বিধর্মী কাফেরের দেশ ত্যাগ করে মুসলমানেরা তাদের স্বপ্নের দেশে চলে গেছে। বরং সেইসব পরম শান্তির দেশ থেকে দলে দলে মুসলমান লাইন দিয়ে থাকে কাফেরের দেশে ভিসা পাওয়ার জন্য। যারা জন্মসূত্রেই কাফের দেশের নাগরিক তাদের ত কথাই নেই। লাথি মেরেও তাড়ানো যাবে না।
কমিউনিস্ট ঠিক একই ধর্মের। তারা ঠিক ইসলামী জঙ্গীদের মতই যেখানেই ক্ষমতা হাতে পেয়েছে সেখানেই গণহত্যা চালিয়ে সব রকমের সমালোচনা শেষ করে দিয়েছে। কিন্তু এর পরেও আজ পর্যন্ত কোথাও তারা উন্নতি করে দেখাতে পারেনি। নিজেদের ব্যর্থতা চেপে রাখার জন্য সেন্সরশিপের মাধ্যমে সত্য গোপন করতেও তারা ওস্তাদ। নিজেদের দেশে সমালোচনা করলেই যারা খুন করে ফেলে তারাই আবার গণতান্ত্রিক দেশে বসে বসে গণতন্ত্রের গুষ্টি উদ্ধার করবে। দুনিয়ার সব ধরণের ব্যবস্থাকেই তারা ফালতু প্রমাণ করে দিতে পারে কেবল কমিউনিস্ট দেশের মাটিতে ঢুকে কমিউনিজমের একটা কিছু নিয়ে প্রশ্ন করলেই যে মুন্ডুটি হারাতে হবে সে ব্যাপারে কোনো সমালোচনা এদের মুখে শোনা যায় না। ইসলামী জঙ্গীদের মতই তাদেরও যুক্তিপ্রমাণের প্রয়োজন হয় না। সমালোচকের মুন্ডু কেটে নিতে পারলেই তাদের বক্তব্য সত্যি হয়ে যাবে বলে তাদের অন্ধ বিশ্বাস।

এইসব কট্টর বিরোধীদের সমান অধিকার দিয়ে রেখেও পৃথিবীর সমস্ত দেশই উন্নতিই করছে। কিন্তু অন্যদিকে কমিউনিস্ট দেশের মাটিতে একটা সমালোচক পর্যন্ত বেঁচে না থাকলেও সে দেশগুলো টিকে থাকতে পারে না। এমন একটা কাল্পনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা
কে এরা শ্রেষ্ঠ ব্যবস্থা বলে দাবী করে, ঠিক মুসলিম জঙ্গীদের মতই। আর মুসলিম জঙ্গীদের মতই কাল্পনিক স্বর্গীয় ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার নামে লুটপাট চালিয়ে খেতে এরা খুবই অভ্যস্ত।

কমিউনিস্ট এবং জঙ্গী মুসলিম, দুইয়েরই মূল ভিত্তি হল এক অবাস্তব তত্ব। যে তত্বকে সত্যি প্রমাণ করার একমাত্র উপায় হল প্রতিপক্ষের মাথাটি কেটে নেওয়া। এই কারণেই এই দুই আপাত বিরোধী দলের মধ্যে কাজকর্মে প্রচন্ড মিল দেখা যায়। ইসলামী দেশগুলোতে কমিউনিজমের কোনো গন্ধ না পাওয়া গেলেও কমিউনিস্ট সরকার মাত্রেই ইসলামী জঙ্গীদের সমর্থক। পাকিস্তানের উপর আক্রমণের সম্ভাবনা দেখলে সবার আগে চীনের গদী টলে ওঠে। ফিলিস্তিনে জঙ্গীদের উপর আক্রমণ হতে দেখলে রাশিয়া লাফালাফি শুরু করে দেয়। কিন্তু মুসলিম জঙ্গীদের হাতে যতবড় খুনোখুনিই হোক না কেন এরা কিছুতেই সে সম্পর্কে মুখ খোলে না।

কমিউনিস্টদের এত বেশি মুসলিম প্রীতির আরেকটা কারণ হল কমিউনিস্টের রাজনীতি প্রায় মুসলিমের ধর্মের মতই। মুসলমান যেমন রাষ্ট্রের সমস্ত স্তরেই শুধুমাত্র মুসলমান দেখতে চায় তেমনই কমিউনিস্ট চায় রাষ্ট্রের সমস্ত ব্যবস্থার মধ্যে পার্টির লোক ঢুকিয়ে রাখতে। অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট থেকে ঝাড়ুদার অবধি সকলেই হতে হবে পার্টির লোক। নিরপেক্ষতা জিনিসটা মুসলমান এবং কমিউনিস্ট দুজনের কাছেই হারাম।

এই দুই কাল্পনিক ব্যবস্থার দালালেরাই নিজেদের সেরা সিস্টেম হিসাবে দেখার স্বপ্ন দেখে। কিন্তু আজ অবধি মানুষকে মানুষ করে তোলার ব্যাপারে এই দুটি ব্যবস্থাই একেবারে নিচের তলায় রয়ে গেছে। এইসব প্র্যাক্টিক্যাল
ি হ্যাভ-নটস দের সেরা হবার একটাই পথ, তা হল অন্য সব ব্যবস্থা গুলোকে নষ্ট করে দেওয়া। আর এই কাজে মুসলিম জঙ্গীর মত পেয়াদা আর কোথাও পাওয়া যায় না। তাই মুসলিম জঙ্গীরা যখনই কোনো উন্নত দেশের ক্ষতি করতে গিয়ে মারা পড়ে তখনই কমিউনিস্টের চোখে বান ডেকে যায়। এই মুসলিমরাই আবার নিজেদের মধ্যে মারামারি করলে কিম্বা কমিউনিস্টদের হাতে মারা পড়লে সেই মানবতার 'মা'কে খুঁজে পাওয়া যায় না।

22 July 2014
#47
মুসলিমজাতি নানা ভাগে বিভক্ত।  কারো সাথে কারো মত মেলে না। কিন্তু মতে না মিললে কল্লা কাটিতে হইবে, এই ব্যাপারে সকলেই একমত।
22 July 2014
#48
যদি চুল দিলে না টাকে
কেন সেলুন এত বানিয়ে দিলে
পথের বাঁকে বাঁকে !!


www.youtube.com/watch?v=3QDD_APy-Vk
2 July 2014
#49
মহম্মদ নিজেই আল্লার উপর ভরসা রাখত না।

১) কুরানে পরিষ্কার লেখা আছে যে আল্লার মরজি ছাড়া কারো মৃত্যু হয় না। নবী ইব্রাহিম তার জলজ্যান্ত উদাহরণ। তাকে আগুনে ফেলে দেওয়ার পরেও নাকি কিছুই হয়নি। রাতের অন্ধকারে গুন্ডা পাঠিয়ে আবু রফি কে খুন করানোর পর মহম্মদের প্রথম বক্তব্য ছিল "Allah had killed Abu Rafi" এই কথার উপর যদি ভরসা থাকত তবে মহম্মদ কেন মক্কা ছেড়ে পালাবে?

২) মহম্মদের জন্মের আগে থেকেই ভারতীয় ক্ষত্রিয়রা যে যুদ্ধনীতি মেনে চলত তার প্রধান নিয়ম ছিল অতর্কিত হামলা অন্যায়। আত্মসমর্পণকারী শত্রুকে হত্যা করা চলবে না। নিরস্ত্র শত্রুর উপর অস্ত্র ব্যবহার চলবে না ইত্যাদি ইত্যাদি। তাদের সঙ্গে আল্লাও ছিল না ফেরেস্তাও ছিল না। তবুও তারা চোরের মতন আক্রমণ করাকে ছোটোলোকের কাজ বলেই মনে করত। অন্যদিকে মুহম্মদের জিহাদের প্রধাণ অস্ত্র ছিল অতর্কিত হামলা। যে লোকে দাবী করে তার সঙ্গে আল্লা আছে, ফেরেস্তা আছে, সেই লোক কেন চোরের মত হামলা করবে? কেন তাকে ঘুমন্ত শত্রুকে খুন করানোর জন্য লোক পাঠাতে হবে? আল্লার হুকুমে যুদ্ধ করতে গেলে তো এমনটা করার কোনো অর্থই হয় না।

22 June 2014
#50
পুরাতন বুদ্ধি আবার নতুন করে দিতে হল।
পিছলামী ফতোয়াবাজেরা যেভাবে চ্যাট করাকেও হারাম ঘোষণা করেছে তাতে বাংলার ছাগুসমাজের পক্ষে চিন্তার কারণ। তবে পিছলাম নামক পূর্নাঙ্গ বেধানে সব কিছুরই সমাধান আছে।

আপনি যার সঙ্গে চ্যাট করতে চান তাকে প্রাইভেট স্ট্যাটাসে ট্যাগ করে লিখুন "আমি আপনাকে ছহি পিছলামী সিস্টেমে দুই ঘন্টার জন্য মূতা বিবাহ করিতে ইচ্ছুক"।

এর সঙ্গে একজন পিছলামী মোল্লাকেও ট্যাগ করবেন যিনি দু লাইন সূরা লিখে আপনাদের দুই ঘন্টার বিবাহ সার্টিফাই করবেন।

এছাড়া পাত্রপক্ষ থেকে দুজন ও কন্যাপক্ষ থেকে দুজন বন্ধুকেও ট্যাগ করবেন, তারা সাক্ষীর কাজ করবে।

যদি গালাগালির পরোয়া না করেন তবে প্রাইভেট এর বদলে পাব্লিক স্ট্যাটাসেই করতে পারেন।

বিবাহ হইয়া গেলে মিঞা-বিবি এন্তার চ্যাট করুন। কারো বাপের সাধ্য নাই আপত্তি করার। খালি সময়ের দিকে খেয়াল রাখবেন। দুই ঘন্টা পার হয়ে গেলে আল্লা চটে যেতে পারেন।

দুই ঘন্টা যদি কম মনে হয় তবে দুই দিন বা তার বেশি সময়ের জন্যও মূতা বিবাহ করা যায়।

30 May 2014
#51
পড়ো সেই মহান মালিকের নামে যিনি সৃষ্টি করেন। সৃষ্টি করেন কলেরা, টাইফয়েড, ম্যালেরিয়া, প্লেগ, ডেঙ্গু, এইডস, ফ্লু বা পোলিওর মত জীবানুদের।

তোমরা অনুসরণ কোরোনা সেইসব পথভ্রষ্টদের যারা মালিকের এইসব মহান সৃষ্টিকে বিনাশ করার ঔষধের জন্য গবেষণারত। নিশ্চয় ঔষধ সৃষ্টিকারী অপেক্ষা রোগ সৃষ্টিকারী উত্তম।


23 February 2014
#52
ঈশ্বর তৈরী করা সবচেয়ে সহজ কাজ। সমস্ত ধর্মে পরিষ্কার করে বলা আছে যে নৌকা বানাতে গেলে মিস্তিরি লাগে, সময় লাগে, কাঠ লাগে। কোনো কিছুই নিজে হয় না, খালি ঈশ্বর বাদে।

ঈশ্বর বানাতে গেলে আপনার কোনো কাঁচামাল, মিস্ত্রী বা সময়ের প্রয়োজন নেই। আপনি শুধু 'হও' বলেই একেবারে নিজের মনের মতো কাস্টোমাইজড ঈশ্বর সৃষ্টি ফেলতে পারেন। নিরাকার বা সাকার থেকে ফাকার পর্যন্ত, যেমন আপনার খুশি। তারপর সেই ঈশ্বরের কাছ থেকে নিজের পছন্দমতো বাণীও আদায় করতে পারবেন শুধু ইচ্ছা করলেই।

ঈশ্বর সর্বশক্তিমান, তাই এই ঈশ্বরকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করে আপনি ম্যান পাওয়ার, মানি পাওয়ার, যা কিছু পাওয়ার সবই পেতে পারবেন। আপনার তৈরী ঈশ্বরের অসাধ্য/অদেয় কিছুই নেই। কেবল আপনাকে উদ্যমী হয়ে চেষ্টা করতে হবে। উদ্যমীকে ঈশ্বর সাহায্য করেন।

10 February 2014
#53
গণতন্ত্র ও মোল্লাতন্ত্রের মধ্যে পার্থক্য হল-
মোল্লাতন্ত্র কি জিনিস তা মোল্লারা জানে। গণতন্ত্র আসলে কি তা জনগণ জানে না।

(মোল্লাতন্ত্র কারো পছন্দ না হলে তার বদলে রাজতন্ত্র থেকে সেনাতন্ত্র যাহোক কিছু বসিয়ে নেবেন।)


5 February 2014
#54
প্রাচীন ভারতে হরিশ্চন্দ্র নামে এক রাজা ছিলেন। সোজা সরল রাজাটাকে ঠকিয়ে বামুনেরা (মানে সে কালের বুদ্ধিজীবিরা) তাঁর রাজত্ব তো শেষ করেছিলই, তাঁকে শূয়োরের গোয়ালে ঝাড়ুদার বানিয়ে ছেড়েছিল। এতে রাজার কি ক্ষতি হয়েছিল বা বামুনদের কি লাভ হয়েছিল তা কেউ কেউ জানলেও রাজ্যের প্রজাদের কি অবস্থা হয়েছিল তা কোথাও লেখা নেই।

আজও আমরা (মানে আধুনিক বুদ্ধিজীবিরা) সেই ট্রাডিশন বয়ে চলেছি। রাজ্য চালানোর মতন যোগ্য আর সৎ মানুষদের ঝাড়ুদারের কাজে লাগিয়ে রেখে রাজত্ব তুলে দিয়েছি এমন কিছু লোকের হাতে যাদের শুয়োর ভেড়া সামলানোর মত যোগ্যতাও কোনোকালে হবে না।

6 February 2014
#55
মুহম্মদ নিজে বিধবা বিবাহ করেছিলেন এবং নিজের বিধবাদের বিবাহ নিসিদ্ধ করেছিলেন।

28/12/2013
#56
যে প্রমাণহীন বিশ্বাসে অনুপ্রাণিত হইয়া মানুষ বোকা হওয়াকেই বুদ্ধির কাজ মনে করে, তাহাকে ধর্ম বলা হয়।

23/12/2013
#57
পাকি ছাগু সঙ্গীতঃ-

হারে রেরে রেরে ওদের ছেড়ে দেরে দেরে.....

পাকি সব করে রব ফাঁসি না থামিল....

কে বিদেশী মন উদাসী পরাও ফাঁসি ও গর্দানে.......

যে ফাঁসি হয়ে গেছে তারে কেন থামতে বলো........

শুন্য এ বুকে পাকি মোর, ফিরে আয়! ফিরে আয়!!

একে একে দেখিস যখন পরের ফাঁসি ও পাকি.........


19/12/2013
#58
গতকাল আমার এক ফেরেন্ড কইল, সে যোগ শিখতে শুরু করসে। চক্ষু বন্দ কইর‍্যা কিসব আসনে বইস্যা কিসব কইর‍্যা নাকি সোজা ঈশ্বরের সাথে কন্ট্যাক্ট মানে যোগ করা যায়। এই নাকি যোগের ডেফিনিশন। অনেক বাবাজী মাতাজীই নাকি এইভাবে যোগ মানে কন্ট্যাক্ট করেন।

শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস নাকি এই রকম ডাইরেক্ট কন্ট্যাক্টে ছিলেন। একেবারে লীজড লাইনে। অন্য দশজন মানুষের সাথে যেভাবে সামনা সামনি কথা কইতেন সেই রকম সরাসরি কন্ট্যাক্ট।

কিন্তু আজব ব্যাপার অন্যখানে। তাঁর যখন গলায় ক্যান্সার হল, ডাক্তার ওষুধ দিলেন আর ফুলকপি খেতে মানা করে দিলেন। পরমহংস তখন কপি তুলে রেখে ঝোলটুকু খেতে লাগলেন। ফলে চিকিৎসায় কাজ হল না। একখানা সাদাসিদে মানুষ অকালে মারা পড়ল।

মানুষ মাত্রেই ভুল করে থাকে। কিন্তু ডাইরেক্ট কন্ট্যাক্টে থেকেও ঈশ্বর যদি তাকে সাবধান না করেন তবে খেটেখুটে তেমন ঈশ্বরের সঙ্গে কন্ট্যাক্ট করে কি লাভ হয় সেইটাই প্রশ্ন।

ঈশ্বর মানবজাতিতে রক্ষা করবেন বলেও আমার তেমন ভরসা হয় না। তেলাপোকা আর এনফিলিস মশা যদি ঈশ্বর ভজনা ছাড়াই এতকাল টিকে থাকে তবে মানুষও পারবে।


23/11/2013
#59
যেই কারণে নাস্তিকেরা বেকুবঃ

আল্লা, বিল্লা, কাঁচকল্লা থেকে শুরু করে যত প্রকারের আসমানী রসোগোল্লা আছেন তাঁরা সকলেই একই মিশন নিয়ে কাজ করেন। তা হল পৃথিবীর সমস্ত মানুষকে ভুলিয়ে-ভালিয়ে তাল্গাচের ছায়াতলে পাঠিয়ে দেওয়া। ঠিক এই রকম করেই এক সময়ে নীলচাষীদের, চা-শ্রমিকদের, রাবার চাষীদের ছাতামাথা বুঝিয়ে যে কাগজ তারা পড়তেই পারে না তাতে টিপসই করিয়ে নেওয়া হত। ধর্মগুলোও একই ভাবে বকে চলেছে "আগে কাগজে টিপ দিতে হবে, তার পর বুঝবে তাতে কি লিখেছে"।

আজকাল সমস্ত তাল্গাচেরও একই বক্তব্যঃ "সব তাল্গাচই তাল্গাচ এবং নিজের তাল্গাচ নিজের কাছে। তবে আমার তাল্গাচ ছাড়া বাকিগুলোতে তাল ফলে না। যদি বা ফলে তো তেতো হয়।"


17/09/2013
#60
মূর্তিপূজকেরা হাজার হাজার দেবতায় বিশ্বাসী। মহম্মদ এক দেবতায় বিশ্বাসী বলে তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মানব হইছিল। আজ নাস্তিকেরা শুন্য দেবতা আমদানী করে আরো উন্নত মানব হইয়া গ্যাসে।

সেকালে নাকি লোকে গাদা গাদা সাদী করত। মহম্মদ চার সাদীর ফরমান দিয়ে তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মানব হৈল। এখন যারা এক সাদী করে, কিম্বা করেই না তারা তবে আরো উন্নত মানব হইয়া গ্যাসে!


27/06/2013