নাস্তিকদের বেকুবি প্রমাণিত হতে চলেছে এই নূতন আবিষ্কারের ফলে।
===================================
জগতে এমন অনেক কিছু আছে যা দেখা যায় না। অথচ কেউ কেউ সেগুলি দেখেছে বলে দাবী করে। যেমন ভূত প্রেত জ্বীন ভগবান, শয়তান ইত্যাদি। অনেকেই এইসব দেখতে পান। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ এগুলি দেখতে পায় না। এগুলির ছবিও তোলা যায় না। তাই যাঁরা এগুলি দেখেন নাই তাঁদের মধ্যে এক দল মনে করেন এগুলি একেবারেই নাই। অন্যদলের ধারণা এনারা নিজে থেকে চাইলে তবেই এনাদের দেখা সম্ভব। কিন্তু নাস্তিকেরা যে কেবল এইগুলি নাই বলেই থামে তা নয়, যারা এইসব দেখতে পান তাদের পাগল ছাড়া অন্য কিছু বলে মানতেই চায় না।অবস্থা পালটে গেছে একটি মারাত্মক আবিষ্কারের ফলে। এই আবিষ্কার না হলে আমরা কিছুতেই জানতে পারতাম না সেই রহস্য, কেন মাত্র কয়েকজন মানুষের চোখ এইসব জিনিস দেখতে পায়। আজ পর্যন্ত আমরা যেসব অলৌকিক জীবের কথা শুনে এসেছি তারা হয়ত আর কিছুদিনের মধ্যেই সকলের চোখে ধরা পড়বে। একটি বিশেষ চশমা পরলেই আমরা সেইসব জিনিস দেখতে পাবো, যেগুলি দেখার সৌভাগ্য এতদিন কেবল কয়েকজন মানুষের হয়েছে। সবকিছুর মূলে সেই মহান আবিষ্কার। এর সবচেয়ে বড় অবদান হল এর পর আর অলৌকিক বলে কিছু থাকবে না। নাস্তিক বলেও আর কিছু থাকবে না। কারণ তারা নিজের চোখেই দেখতে পাবেন ভূত ভগবান সব কিছুই।
আবিষ্কারটি হল একটি নতুন ধরনের আলোকরশ্মি। যেটি কোটি মানুষের মধ্যে হয়ত এক-দুই জনের চোখে ধরা পড়ে। একদা যেমন অতিবেগুনী রশ্মির কথা আমরা জানতাম না সেই রকম এই রশ্মিটিও এতদিন সকলের অজ্ঞাত ছিল। এতদিন আমরা যেসব অদৃশ্য জীব ইত্যাদির কথা জানতাম তারা এই রশ্মিটিতেই দেখা যায় বলে জানা গেছে। এছাড়া বিভিন্ন অলৌকিক কথায় যেসব রশ্মিনির্মিত দেবতা, বা দেবদূত ইত্যাদির কথা পাওয়া যায় তারাও সম্ভবত এই রশ্মি দ্বারাই নির্মিত। যার ফলে কোটিতে দু-এক জন এইসব গায়েবী জিনিসের জ্ঞান পেয়ে এসেছেন, এবং অন্যেরা তাঁদের কথা হেসে উড়িয়ে দিয়েছে। এখনকার ক্যামেরাগুলিও এই রশ্মিতে ছবি তুলতে পারে না। তাই ঐসব এর ছবি তোলাও সম্ভব হয়নি।
কিন্তু আর দেরি নেই। রশ্মিটি যখন আবিষ্কার হয়েই গেছে তখন এর উপযুক্ত ক্যামেরা বানাতে বেশিদিন লাগব না। তারপর আমরা সকলেই দেখতে পাবো তাদের ফটো আর ভিডিও। আর চশমা বের হয়ে গেলে ত কথাই নেই। ভূত থেকে ভগবান, সবই দেখা যাবে নিজের চোখেই। অবশ্য যদি তারা চশমা-পরা লোকের সামনে না আসে তাহলে কিছু করার নেই।
আপাততঃ আসুন, আমরা সকলে অতিপেঁয়াজী রশ্মির আবিষ্কার নিয়ে চিন্তা করি।
=======================