Menu

Show posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.

Show posts Menu

Messages - Jupiter Joyprakash

#76
প্রাচীন কালে পৃথিবী সমতল ছিল। পরে মানুষের সুবিধার জন্য ঈশ্বর সেটি গোল করে দিয়েছেন। নাস্তিকেরা খুব খারাপ লোক! এই সামান্য ব্যাপারটা ধর্মকেতাবে লিখতে ভুলে যাবার দোষে ঈশ্বরকে 'নাই' করে দেয়।

06/10/2011
#77
মুসলমান কখনো অসময়ে মরে না। মরার সময় হলে তবেই মরে। (বুদ্ধিমান নেতা)

তাই নেতাদের সিকিউরিটির পিছনে টাকা নষ্ট করার দরকার নাই। (বেকুব নাস্তিক)


23/09/2011
#78
যেসব প্রার্থনা সফল হয়ঃ-
১) অমুক ব্যাটা মরুক। (সব ব্যাটাবেটিই একদিন মরবে। সফলতা ১০০%)
২) ইন্ডিয়া পাক ক্রিকেট ম্যাচে ইন্ডিয়া জিতুক। (এর সাথেই পাকিস্তান জিতুক বলেও অনেকে চাইবে। দুটোর একটা সফল হবেই। ১০০%)
৩) অমুক চাকরিটা আমার হোক। (সব প্রার্থীই এমনটা চাইবে। এক জনের বেলায় সফল হবেই। ১০০%)
৪) অমুক দেশ বিশ্বকাপ ক্রিকেট জিতবে। (জেতার মতন দেশ আছে গোটা ছয়েক। ছয়জন জ্যোতিষী আলাদা আলাদা দেশের নাম করলেই একটা মিলে যাবে। ৯৭%)

15/09/2011
#79
কেউ যদি ১০০ বার গুলি চালিয়ে ১০ থেকে ১২ টি টার্গেট হিট করতে পারে তবে তাকে বন্দুকবাজ বলে মেনে নিতে অবশ্যই সমস্যা আছে।
প্রার্থনার বেলাতেও সাকসেস রেট সেই ১০ থেকে ১২ শতাংশই। সে প্রার্থনা GOD এর কাছেই করা হোক বা DOG এর কাছে।

15/09/2011
#80
একদিন তিন নেতা হেলিকপ্টারে উড়ছিলেন। একজন একটি ১০০ টাকার নোট নিচে ফেলে দিয়ে বললেন,
একজন গরিবের উপকার করলাম।
দ্বিতীয়জন তাই দেখে দুটি ৫০ টাকার নোট নিচে ফেলে দিয়ে বললেন,
আমি দুজন গরিবের উপকার করলাম।
তৃতীয়জন এক টাকার কয়েন ১০ টি ফেলে দিয়ে বললেন,
আমি দশজন গরিবের উপকার করলাম।

পাইলট আর থাকতে না পেরে বললে
আপনারা আমাকে প্যারাস্যুট বেঁধে নিচে ফেলে দিন। সারা দেশের উপকার হবে।
#81
একদা লুই পাস্তুর নামে এক রসায়নবিদ্যার ছাত্র একটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে শুরু করেছিল। "জিনিস পচে কেন?" সেদিন তার শিক্ষকেরা দুঃখ করেছিলেন এমন বুদ্ধিমান ছাত্র এই ফালতু গবেষণায় সময় নষ্ট করে দেখে।
এই একটি প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার ফলে আজ পৃথিবীতে প্রতি বছর যে পরিমাণ জীবন বেঁচে যায়, তা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হত্যাকারীও সারা জীবনে মেরে শেষ করতে পারেনি। যে পরিমাণ খাদ্য সম্পদ রক্ষা পায় তা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দূর্যোগে নষ্ট হওয়া খাদ্যের চেয়ে বেশি।

তাই, ফালতু প্রশ্ন করা বেকুবের কাজ।
#82
 মাথা খারাপ প্রশ্ন.


১) লেডি বার্ড দের রাজা কে কি বলা হবে?



২) বাড়ি যখন তৈরী হয় তখন building বলা ঠিক আছে। কিন্তু যখন ভাঙ্গা হয় তখনো কেন বিল্ডিং বলা হবে?



৩)মাছ যখন কাঁদে তখন কি চোখ দিয়ে জল বের হয়?



৪) হারমোনিয়াম এর কি-বোর্ড এ কিছুই লেখা থাকে না তাহলে রিড কেন বলে?



৫) গ্লাস মানে কাচ। তাহলে প্লাস্টিকের গ্লাস মানে কি?

12/08/2011
#83
ভগবান, গড, আল্লা ইত্যাদির সাথে হাচিনার নামটাও আজ যুক্ত হল। ওনাদের মতন ইনিও দাবী করলেন যে তিনি সবাত্তে বেশি বোঝেন। আর যারা প্রশ্ন তোলে তাদের লাঠিপেটা করেন।

03/07/2011
#84
ফেসবুকে যেসব লেখা দিয়েছিলাম তা এখানে কপি রাখা হবে।
#85
Poetry / চিত্রকর
July 31, 2014, 12:19:18 PM
চিত্রকর
************
লিওনার্দো এঁকেছিলেন
মোনালিসার স্মাইল
কি ছিল সেই হাসির মানে
কেন এমন স্টাইল?
ছেলেবেলায় ড্রয়িং টিচার
বলেছিলেন ডেকে
নোবেল পাবি, দেখিয়ে দিলে
এমন ছবি এঁকে।

মোনালিসার চেহারা নয়
মোটেও তেমন ভালো
আঁকলাম মিস ইউনিভার্স
রূপে ভুবন আলো
মোনালিসার মতই হাসি
তাহার মুখে এঁকে
নোবেল এবার পাবই আমি
বলে বেড়াই হেঁকে।

স্যারের হাতে পড়ল যখন
আমার 'মোনালিসা'
স্তব্ধ হয়ে থাকেন চেয়ে
খুঁজে না পান দিশা
নেড়ে দেখেন চেড়ে দেখেন
চোখের কাছে রেখে
"কে এঁকেছে এমন ছবি"
বলেন শেষে হেঁকে।

"এই যে আমি" বলে আমার
যেমনি না হাত তোলা,
মাথার উপর পড়ল চাঁটি
দুই কানে কান মলা।
বললেন স্যার "ভুতের ছানা
ভাগবে ছবি দেখে"
সেদিন থেকে আর আঁকি না
কি আর হবে এঁকে!!
#86

কাছিম কাহিনী- শষ্যক্ষেত্র


ছোট্ট কাছিম হৈল যবে জাস্ট বড়
তারে একখান লাঙ্গল দিল পাগলাতে
লাঙ্গলখানা সত্যি ছিল বেশ দড়
ছোট্ট কাছিম পারছিলনা সামলাতে।

কাছিম ছিল বড়ই মনোকষ্টেতে
লাঙ্গল কাজে লাগল না তার একদিনও
পাগলা তখন লাগিয়ে দিল তার সাথে
এক্সট্রা তিরিশ ম্যান-পাওয়ারের ইঞ্জিনও।

তারপরে যা হৈল তাহা ঐতিহাস
টেম্পারেচার এমনি ছিল বেশ গরম
তার উপরে তিরিশ পাওয়ার এক্সট্রাতে
পড়ল কাছিম অ-সুবিধায় বেশ চরম।

পাগলা তখন জগত জুড়ে শষ্যক্ষেত
বানিয়ে দিল সেই প্রব্লেম করতে দূর
বললে এখন যা জোটে তাই চালিয়ে নাও
মরার পরে তোমায় দেবো লক্ষ হূর।

(19/06/2013)
#87
Poetry / নীরবতা
July 27, 2014, 08:00:21 PM
নীরবতা


আকাশে নীলিমায়
মেঘেরা ভেসে যায়
পাখিরা সুরে গায় কত কথা।
আমার এই কানে
কেন যে সেই গানে
কেবলি বয়ে আনে নীরবতা।।

দিনের আলো ছায়া
রাতের মোহ মায়া
চাঁদের ক্ষয়ে যাওয়া দিনে দিন।
সূর্য জ্বলে ওঠা
সাঁঝের তারা ফোটা
আশার পিছে ছোটা আশা হীন।।

এখনো প্রতিরাতে
স্বপ্ন নিয়ে সাথে
আঁধারে রাখি পেতে আঁখিপাতা।
মাটির বুক থেকে
যদি সে যায় ডেকে
কখনো দূরে রেখে নীরবতা।।

যখন হবে ভোর
তখনি ঘুমঘোর
আসিবে ছেয়ে মোর এ নয়নে।
ফুরাবে জেগে থাকা
দুচোখ খোলা রাখা
তবু স্বপন দেখা মনে মনে।।

তাই আলোর গানে
পাখির কলতানে
জাগে না এই প্রাণে কোনো কথা।
এত যে তাল লয়
জগত জুড়ে বয়
সকলি মনে হয় নীরবতা।।

#88
সূরা আল মুর্গি


হে বুদ্ধিমান মুরগীগণ, তোমাদের প্রভূর নামে শ্রবণ করো। তিনি তোমাদের মঙ্গলের জন্য এই সর্বোত্তম জীবন বিধান প্রদাণ করিতেছেন। তোমরা তাঁহাকে ও তাঁহার বার্তাবহকে সম্মান প্রদর্শন করিয়া মনযোগ সহকারে ইহা অবিকল পালণ  করিবে।

তোমরা নিশ্চয় জানো, তোমাদের প্রভূ ইতিপূর্বে তোমাদের জন্য জীবন বিধান প্রেরণ করিয়াছেন। কিন্তু দীর্ঘকাল যাবত তোমরা তাহার মর্মার্থ ভুলিয়া অন্ধ হইয়াছ।

তোমাদের জন্য এই বিধান সহজ করিয়া দেওয়া হইতেছে। যাহাতে তোমাদের মধ্যে মূর্খেরাও ইহা বুঝিতে পারে। ইহার মধ্যে কিছু আছে সুষ্পষ্ট নির্দেশ। আর কিছু আছে রূপকের দ্বারা বিবৃত।

আর এই জীবন বিধানে তোমাদের জন্য এমন কোনো বিধান রাখা হয়নাই যাহা পালন করা তোমাদের জন্য অসম্ভব হইবে। পূর্বকালের বিধানের সকল নিয়ম পালন করা এমন সহজ সরল ছিল না। এজন্য অনেকেই পথভ্রষ্ট হইয়াছিল।

এইসব পথভ্রষ্টদের তোমরা নূতন বিধানের প্রতি আহ্বান করো। তাদের মধ্যে কিছু সত্যপথে প্রত্যাবর্তন করবে, আর কিছু কখনোই তোমার আহ্বান শুনবে না। তাদের অন্তর মূর্খতায় পরিপূর্ণ। তারা জানে না যে সহজ বিধানই সত্য বিধান।

তোমরা তাহাদের আহ্বান জানালে তারা তোমাদের বিধান নিয়ে প্রশ্ন করিবে। কিন্তু স্মরণ রেখো, যাহারা অবিশ্বাসী তাহাদের প্রশ্নের উত্তর দিলেও তাহারা বিশ্বাস করিবে না। কাজেই উত্তর দেওয়া সময়ের অপচয় মাত্র। এই জন্যই প্রভু সেইসব জটিল প্রশ্নের উত্তর এই বিধানে যুক্ত করেন নাই। ফলে এই বিধান সম্পূর্ণ জটিলতা মুক্ত।

এইসব মূর্খদের সঙ্গে তোমরা তর্কে অবতীর্ণ হইতে যাইবে না। তাহাদের বলো, তোমাদের বিধান তোমাদের জন্য আর আমাদের বিধান আমাদের জন্য থাকুক। নিশ্চয় অন্তিম বিচার প্রভুই করেন। আর প্রভুই জানেন কোন মুরগি কোন চুল্লীতে সিদ্ধ অথবা ভর্জিত হইবে।।

সেইসব অবিশ্বাসীদের স্মরণ করাইয়ো, কিভাবে তারা প্রভুর আদেশ অমান্য করিয়া খামারের বাহিরে বিচরণকারী পোকাখেকো মুরগিদের অনুকরণে প্রবৃত্ত হইয়াছিল এবং গ্রহণ করিয়াছিল সেইসব খাদ্য, যা প্রভু তাদের জন্য নির্ধারিত করেন নি। ফলে বার্ডফ্লু রোগ তাদের আক্রমণ করিল আর তাহারা নিহত হইল দলে দলে।

আর তাই তোমাদের জন্য প্রভু দিয়াছেন সর্বোত্তম সহজ বিধান। তোমাদের শিক্ষায় বড় হইতে হইবে না। জ্ঞান বিজ্ঞানে বড় হইতে হইবে না। সাহিত্য, শিল্প দর্শনে বড় হইয়া নিজেদের ওজন কমাইতেও হইবে না। এইসব মনুষ্যগুণাবলী তোমাদের জন্য কেবল অপ্রয়োজনই নয়, বরং একেবারেই নিসিদ্ধ।

তোমরা প্রতিদিন আন্ডাবাচ্চা উৎপাদন করিয়া সংখ্যায় অন্য সকল জাতিকে অতিক্রম করো। আর অতিক্রম করো ওজনে। তোমরা সংখ্যায় আর ওজনে অন্যদের অতিক্রম করিলেই প্রভু তোমাদের উপর সন্তুষ্ট হইবেন আর তোমাদের জন্য দেবেন অন্যদের তুলনায় উৎকৃষ্ট খামার। যেখানে তোমরা উৎকৃষ্ট খাদ্যপানীয় লাভ করবে।

আর প্রভু তোমাদের জন্য বাতানুকূল খামার নির্ধারণ করিবেন আর অন্যদের স্থান দেবেন এমন কোথাও, যেখানে শীতে উষ্ণতা পাওয়া যায় না, গ্রীষ্মে অগ্নির উত্তাপ অনুভূত হয়। আর সেইসব মুরগির জন্য থাকবে নিম্নমানের খাদ্যপানীয়, যাতে তারা আরো পীড়িত হবে। অতএব তোমরা তেমনই করো যা প্রভুর জন্য আনন্দজনক।

-----

নোটঃ এই পরিপূর্ণ জীবন বিধান কেবল মুরগীদের জন্য দেওয়া হইয়াছে। অন্য কেহ ইহা অনুসরণ করিলে ফলাফলের জন্য তিনিই দায়ী থাকিবেন।
#89
ইজেকিয়েল কী দেখেছিলেন?

সমস্ত কল্পনা ভেদ করে, যা কিছু অস্পষ্ট তা সব পরিষ্কার করে ছেঁকে নিয়ে, ইজেকিয়েলের পাশে দাঁড়িয়ে, তাঁরই চোখ দিয়ে কী দেখতে পাই আমরা? বাইবেলের অন্তর্ভুক্ত তাঁর পুঁথির প্রাসঙ্গিক অনুচ্ছেদ সমূহে তাঁর অভিজ্ঞতাপ্রসূত যে সব বর্ণনা আছে, সে সব এখানে উদ্ধৃত করছি তা থেকে বোঝা যাবে, কী আমার লক্ষ্য। প্রয়োজনের খাতিরে একই উদ্ধৃতি বারে বারে দিতে হবে, তা সত্ত্বেও মনে হয়, সে  উদ্ধৃতি এখানে দিলে, পূর্ণাবয়ব ছবিটিই ফুটে উঠবে।

ইজেকিয়েলের পুঁথি

১।১ - ত্রিংশবৎসরের চতুর্থমাসে, মাসের পঞ্চমদিবসে, যখন আমি কবার নদীর তীরে নির্বাসিত লোকদের মধ্যে ছিলাম, তখন স্বর্গ খুলিয়া গেল, আর আমি ঈশ্বরীয় দর্শন প্রাপ্ত হইলাম।

১।২ - মাসের পঞ্চম দিবসে (রাজা যিহোয়াখীনের নির্বাসনের পঞ্চম বৎসরের‌),

১।৩ - কলদীয়দের দেশে কবার নদীতীরে বুজির পুত্র, ইজেকিয়েল যাজকের নিকটে সদাপ্রভুর বাক্য আসিয়া উপস্থিত হইল এবং সেই স্থানে সদাপ্রভু তাঁহার উপরে হস্তার্পণ করিলেন।

১।৪ - আমি দৃষ্টি করিলাম, আর দেখ, উত্তর দিক হইতে ঘূর্ণবায়ু এবং উজ্জ্বল আভাপরিবৃত বৃহৎ মেঘ আসিল, এবং তাহা হইতে অবিরাম অগ্নিশিখা বিচ্ছুরিত হইতেছিল ও অগ্নির মধ্যস্থানে প্রতপ্ত ব্রঞ্জের ন্যায় প্রভা ছিল।

১।৫ - আর তাহার মধ্য হইতে চারি প্রাণীর মূর্তি প্রকাশ পাইল। তাহাদের আকৃতি এই, তাহাদের রূপ মনুষ্যবৎ।

১।৬ - আর প্রত্যেকের চারি চারি মুখ ও চারি চারি পক্ষ ছিল।

১।৭ - তাহাদের চরণ সোজা, পদতল গোল, এবং তাহারা পরিষ্কৃত ব্রঞ্জের তেজের ন্যায় চাকচিক্যশালী।

১।৮ - তাহাদের চারি পার্শ্বে পক্ষের নিচে মানুষের হস্ত ছিল। চারি প্রাণীরই মুখ ও পক্ষ এইরূপ ছিল।

১।৯ - তাহাদের পক্ষ পরস্পর সংযুক্ত, প্রত্যেকে সম্মুখ দিকে গমন করিত, গমনকালে তাহারা ফিরিত না।

১।১০ - তাহাদের মুখের আকৃতি এই, সম্মুখে তাহাদের মানুষের মুখ ছিল, আর দক্ষিণ দিকে চারিটির সিংহের মুখ, বাম দিকে চারিটির গরুর মুখ, আবার পচাতে চারিটির ঈগলপক্ষীর মুখ ছিল।

১।১১ - উপরিভাগে তাহাদেরমুখ ও পক্ষ বিস্তৃত ছিল, প্রত্যেক প্রাণীর দুই দুই পক্ষ ছিল, এক একটির দুইদুই পক্ষ জোড়া ছিল, এবং আর দুইদুই পক্ষে গাত্র আবৃত ছিল।

১।১২- আর তাহারা প্রত্যেকে সম্মুখ দিকে গমন করিত, যে দিকে যাইতে আত্মা বাধ্য করিত, তাহারা সেই দিকে গমন করিত, গমনকালে ফিরিত না।

১।১৩ - প্রাণীদের মধ্যস্থলে প্রজ্বলিত অঙ্গার সদৃশ কোন বস্তু ছিল, মশালের আভার সদৃশ সেই অগ্নি ওই প্রাণীদের মধ্যে গমনাগমন করিত, সেই অগ্নি তেজোময়, ও সেই অগ্নি হইতে বিদুৎ নির্গত হইত।

১।১৪ - আর ওই প্রাণীগণ বিদ্যুৎল্লতার আভার ন্যায় দ্রুত ইতস্ততঃ যাতায়াত করিত।

১।১৫ - আমি যখন ওই প্রাণিদিগকে অবলোকন করিলাম, দেখিলাম, ভূতলে প্রাণিদিগের পার্শ্বে চক্র ছিল, এক একটির জন্য এক এক চক্র ছিল।
১।১৬ - চারি চক্রের আভা বৈদূর্যমণির প্রভার ন্যায়, চারিটির রূপ একই, এবং তাহাদের রচনা চক্রর মধ্যস্থিত চক্রের ন্যায় ছিল।

১।১৭ - গমনকালে ওই চারি চক্র চারি পার্শ্বের যে কোন এক পার্শ্বে গমন করিত, গমনকালে ফিরিত না।

১।১৮- চারি চক্রের নেমি ছিল, এবং সেই চারিটি নেমি চক্ষুতে পরিপূর্ণ ছিল।

১।১৯ - আর প্রাণিগণের গমনকালে তাহাদের পার্শ্বে ওই চক্রগুলিও গমন করিত, এবং প্রাণিগণের ভূতল হইতে উত্থাপিত হইবার সময়ে চক্রগুলিও উত্থাপিত হইত।
১।২০ - যে কোন স্থানে আত্মার ইচ্ছা হইত, সেইস্থানে তাহারা যাইত, কেননা আত্মা তাহাদিকে চালনা করিত, এবং তাহাদের পার্শ্বে পার্শ্বে চক্রগুলিও উঠিত, কেননা সেই প্রাণীর আত্মা ওই চক্রগণে ছিল।

১।২১ - উহারা যখন চলিত, ইহারাও তখন চলিত, এবং উহারা যখন স্থগিত হইত, ইহারাও তখন স্থগিত হইত, আর উহারা যখন ভূতল ইহতে উত্থাপিত হইত, চক্রগুলিও তখন পার্শ্বে পার্শ্বে উত্থাপিত হইত, কেননা সেই প্রাণীর আত্মা ওই সকল চক্রে ছিল।

১।২২ আর সেহ প্রাণিগণের মস্তকের উপরে এক বিতানের আকৃতি ছিল, তাহা স্ফটিকের আভার ন্যায় তাহাদের মস্তকের উপরে বিস্তারিত ছিল।

১।২৩ - সেই বিতানের নিচে তাহাদের পক্ষসকল পরস্পরের দিকে ঋজুভাবে প্রসারিত ছিল, এবং প্রত্যেক প্রাণীর দুই পক্ষ তাহাদের গাত্র আচ্ছাদন করিয়াছিল।

১।২৪ - আর তাহাদের গমনকালে আমি তাহাদের পক্ষসকলের ধ্বনি শুনিলাম, তাহা মহা জলরাশির কল্লোলের ন্যায়, সর্বশক্তিমানের বজ্রের ন্যায়, সৈন্যসামন্তের ধ্বনির নায় তুমুল ধ্বনি। দণ্ডায়মান হইবার সময়ে তাহারা আপন আপন পক্ষ শিথিল করিত।
১।২৫ - তাহাদের মস্তকের উপরিস্থ বিতানের উর্ধ্বে এক রব হইতেছিল, দণ্ডায়মান হইবার সময়ে তাহারা আপন আপন পক্ষ শিথিল করিত।

১।২৬ - আর তাহাদের মস্তকের উপরিস্থ বিতানের উধের্ব নীলকান্তমণিবৎ আভাবিশিষ্ট এক সিংহাসনের আকৃতি ছিল, সেই সিংহাসনের আকৃতির উপরে মনুষ্যের আকৃতিবৎ এক মূর্তি ছিল, তাহা তাহার ঊর্ধ্বে ছিল।

১।২৭ - দেখিলাম, তাহা যেন প্রতপ্ত ব্রঞ্জের ন্যায় আভাবিশিষ্ট অগ্নির আভা যেন তাহার মধ্যে চারিদিকে ছিল। তাঁহার কটির আকৃতি অবধি উপরের দিকে এবং তাঁহার কটির আকৃতি অবধি নিচের দিকে অগ্নিবৎ আভা দেখিলাম, এবং তাঁহার চারিদিকে তেজ ছিল।

১।২৮ - বৃষ্টির দিনে মেঘে উৎপন্ন ধনুকের যেমন আভা, তাঁহার চারিদিকের তেজের আভা সেইরূপ ছিল। ইহা সদাপ্রভুর প্রতাপের মূর্তির আভা। আমি তাহা দেখিবামাত্র উপুড় হইয়া পড়িলাম, এবং এক ব্যক্তিকে কথা বলিতে শুনিলাম।
#90
EngLogic / Who is a true Muslim
June 25, 2014, 02:47:28 AM
Read in Bengali (বাংলায় পড়তে হলে) http://logicalforum.com/index.php?topic=754.0


Courtesy: Khurram Chaudhry

Critic: What is your opinion on Shia?
Islamist: They are heretics. They do not represent the true Islam.

Critic: What do you think of Wahabis ?
Islamist: False Muslims. Their actions and teachings do not represent true Islam

Critic: What do you think of Taliban?
Islamist: False Muslims. They do not represent Islam.

Critic: What do you think of the Muslim Brotherhood ?
Islamist: Also false Muslims. They do not represent Islam.

Critic: How about ISIS and its actions in Syria?
Islamist: They are not true Muslims either. Their actions go against Islam

Critic: What do you think of those suicide bombers who blow themselves up in the name of Islam ?
Islamist: They do not represent the teachingsof Islam.

Critic: Why are most Islamic countries backward in regards to science and technology and progress ?
Islamist: Because Muslims do not understand Islam properly and do not follow its teachings. Also, they follow leaders and rulers and sheikhs who are false Muslims and do not apply Islam properly.

Critic: What of the problems of forced marriages, child marriages, lashing, whipping, beating, stoning,enforcing the veil, executions for apostasy and blasphemy prevalent in some Islamic communities ?
Islamist: Those actions are not from Islam, and those who do them are not true Muslims.

Critic: What do you say of the hadiths that advocate and support execution for apostasy and fighting non-believers ? and what about the numerous tafsirs and sources written by Muslim scholars (including those who established the major Islamic schools of jurisprudence) that confirm those, and clearly state that the earlier peaceful verses were abrogated later on by more violent ones?
Islamist: They are all false. They're not truly from Islam, and those scholars who wrote this have misunderstood what the real teachings of Islam

Critic: Well, how many Muslims are there ?
Muslim: Allahu Akbar!! Islam is the fastest growing and most widespread religion in the world. We are the Ummah of more than 1.7 billion followers. Allahu Akbar!!