Main Menu

Recent posts

#61
কটূক্তি ৯৫ – মুহাম্মদকে নিয়ে কার্টুন আঁকলে কেন জঙ্গি হামলা চালিয়ে খুন করতে হবে? কার্টুন আঁকার প্রতিবাদ তো কার্টুন এঁকেই করা যায়।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইহুদি-নাসারাদের মোড়ল আমেরিকা কিছু মস্তিষ্ক বিকৃত লোককে দিয়ে এইসব হামলা সৃষ্টি করায় নিজেদের স্বার্থে। দুনিয়ার বেশিরভাগ মুসলিমই এসব সমর্থন করে না।

কটূক্তি ৯৬ – তারমানে মুহাম্মদের কার্টুন আঁকলে বা ইসলামের সমালোচনা-ব্যাঙ্গ করলে মুসলিমরা স্বাভাবিক ভাবে নিবে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ মুহাম্মদ (সঃ) হচ্ছেন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ মানুষ। মুসলিমরা তাকে নিজের জীবনের চেয়েও ভালবাসে। তার সম্মান হানি করা মানে মুসলিম বিশ্বের উপর আঘাত যা মুসলিমরা কখনোই মেনে নিবে না। ঈমানি শক্তি দিয়ে জবাব দিবে।

Asif Mohiuddin এর স্ট্যাটাস থেকে প্রাপ্ত আইডিয়া

বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#62
কটূক্তি ৯৩ – মুমিনরা প্রায়ই দাবী করে নাস্তিকরা ইসলাম সম্পর্কে কিছু না জেনে সমালোচনা করে। অথচ প্রতিটি ক্ষেত্রে নাস্তিকরা কোরান-হাদীসের সূত্র দিয়ে সমালোচনা করে।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন জানার কোন শেষ নাই। দু'পারা কোরান-হাদীস পড়লেই ইসলাম বোধগম্য হয়ে যায় না। ইসলামের মাহাত্ম্য বুঝতে হলে আপনাকে আরো গভীর ভাবে পাঠ করতে হবে। তাহলেই ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব বুঝতে পারবেন।

কটূক্তি ৯৪ – বেশিরভাগ মুমিন না কোরান-হাদীস না পড়েই জন্মসূত্রে প্রাপ্ত বিশ্বাস থেকে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব দাবী করে।


দাঁত ভাঙা জবাবঃ না জেনে ইসলাম বিশ্বাস করা যাবে না এমন কোন কথা নেই। ঈমান হচ্ছে গভীর অনুভূতির বিষয়। যা সবার পক্ষে উপলব্ধি করা সম্ভব না।


বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#63
কটূক্তি ৯১ – আলকায়েদা, তালেবান, আইএসআইএস, বোকো হারাম ইসলামের নামে এতো সন্ত্রাসী সংগঠন মানবতা বিরোধী অপরাধ করছে; মুসলিমরাও রেহাই পাচ্ছে না। তারপরও সারা বিশ্বের মুসলিমরা নিরব কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ এরা কেউই সহি মুসলিম না; এদের কর্মকাণ্ডের সাথে সহি ইসলামের সম্পর্ক নেই। ইহুদি-নাসারাদের মোড়ল আম্রিকা এদের তৈরি করেছে ইসলাম ও মুসলিমদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য।


কটূক্তি ৯২ – আম্রিকা-ন্যাটো জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিলে মুসলিমরা প্রতিবাদ করে কেন?


দাঁত ভাঙা জবাবঃ মুসলিমরা একে অপরের ভাই। একজন মুসলিমের উপর হামলা চালানো মানে বিশ্ব মুসলিম ভ্রাতৃত্বের উপর হামলা চালানো; ইসলাম মুছে দেবার নিশানা। এসবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য ঈমানি দায়িত্ব...

Shantanu Adib এর স্ট্যাটাস থেকে প্রাপ্ত আইডিয়া।

বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#64
কটূক্তি ৮৯ – মুসলিমরা অমুসলিমদের দেশের নাগরিকত্ব নিয়ে তাদের বাক-স্বাধীনতা, ব্যাক্তি-স্বাধীনতা স্যাকুলারিজমের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়; শরীয়া আইন প্রবর্তনের কথা বলে। 

দাঁত ভাঙা জবাবঃ এইসব ব্যাক্তি-স্বাধীনতা, বাক-স্বাধীনতা, স্যাকুলারিজম ইসলামের দৃষ্টিতে অগ্রহনযোগ্য। যে কোন অবস্থাতেই একজন মুসলমানের ঈমানি দায়িত্ব হচ্ছে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য জ্বিহাদ করা।

কটূক্তি ৯০ – অমুসলিমরা তাদের দেশে ইসলাম-শরীয়া প্রসার নিষিদ্ধ করলে মুসলিমরা আপত্তি জানায় কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন নিজ ধর্ম পালন করা, প্রচার করা ব্যাক্তিস্বাধীনতা-বাকস্বাধীনতার অংশ। ইহুদী-নাসারারা বলে তাদের দেশে সবাই স্বাধীন তাহলে মুসলিমরা দ্বীনের প্রসার ঘটাতে পারবে না কেন?

এবারের দাঁত ভাঙা কার্টেসি পিনাকী লেভেলের সুশীলরা...
#65
কটূক্তি ৮৭ – ইসলামে শুকরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যে যা খায়, সে সেই মত আচরন করে। যেমন অমুসলিমরা শুকরের মাংস খায় বলে তাদের স্বভাব শুকরের মত। খ্রিস্টানদের ডান্স পার্টি গুলোতে নেচে নেচে উত্তেজনার উত্তুঙ্গে উঠে একে অপরের সাথে শোয়া'র জন্য বউ বদল করে নেয়; যেমনটা শুকর করে থাকে।

কটূক্তি ৮৮ – কোন প্রাণীর মাংস খেলেই যদি সেই প্রাণীর মত আচরন করে কেউ, তাহলে মুসলিমরা গরু-ছাগল খায় কেন? তাদের আচরন কি গরু-ছাগলের মতো? তারা কি গরুর মতো সঙ্গম করে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ কোন প্রাণীর মাংস খেলেই যে সেই প্রাণীর মত আচরন করবে এর পেছনে কোন যুক্তি-প্রমান নেই। মানুষ বেঁচে থাকার জন্যই প্রাণীর মাংস খায়। এটার সাথে আচরনের সম্পর্ক নেই।

এবারের দাঁত ভাঙা কার্টেসি Dr Zakir Naik

বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#66
Collection / The spaceship of Ezekiel in Be
Last post by R19Tig - December 11, 2014, 05:33:17 PM
This idea has become outdated
#67
Story / আবুল ও অদ্ভূত প্রাণী
Last post by Jupiter Joyprakash - November 26, 2014, 02:52:21 PM
উড়ন্ত ঘোড়ার আবিষ্কারক, বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী ডাক্তার আবুল সেই রাতে বোররাক নিয়ে গবেষণায় মগ্ন ছিলেন। উড়ন্ত ঘোড়ার অস্তিত্ব থাকলে বোরাক থাকা অসম্ভব নয়। তবে মানুষের মাথাওয়ালা ঘোড়া বাস্তবে নেই এটুকু তিনি নিশ্চিত ছিলেন। তাই বোররাক নিয়ে স্বপ্ন দেখার চেষ্টা চালিয়েছেন অনেকদিন থেকেই। এজন্য কোরানের উপর মাথা দিয়ে ঘুমানোর চেষ্টাও করেছেন। কিন্তু কোনোমতেই স্বপ্নে বোররাকের দেখা পাওয়া যায়নি।

সেই রাতেও তিনি একইভাবে ঘুমানোর চেষ্টা করছিলেন। শুয়ে শুয়ে গান শুনছিলেন - "হাল ছেড়োনা বন্ধু ..."। শুনতে শুনতে ঘুমিয়েও পড়েছিলেন। মধ্যরাতে তিনি দেখা পেলেন, বোররাকের নয়, কিন্তু তার চেয়েও আজব এক জন্তুর। সে প্রাণীর দেহ ছাগলের এবং গর্দানে মানুষের মাথা। কাচি কচি দাড়ি নেড়ে সে আবুলকে ডাকাডাকি করছিল।

আবুল উঠে প্রশ্ন করলেন- "আপনার পরিচয়?"
অদ্ভূত প্রাণী উত্তর দিল- "মহম্মদ খিজির খান।"
আবুল অবিলম্বে মোবাইলে গুগল খুলে সার্চ করার চেষ্টা করলেন, কিন্তু এই অদ্ভূত মহম্মদ খিজির খান সম্পর্কে কিছুই তথ্য পাওয়া গেল না। আবুল তখন প্রশ্ন করলেন, আপনার মত কি আরও আছে? নাকি আপনি একাই এই প্রজাতির?

মহম্মদ খিজির খান চিৎকার করে উঠলেন- "একা নই, আমি একা নই। আমরাই সব। সবাই আমার মতো।"

আবুল অবাক হলেন, কই; আপনার মত আগে কোথাও দেখিনি তো?
দেখবেন কিভাবে? দেখলেও চিনবেন না। তারা তো ঢাকা থাকে। আমি আপনাকে দেখা দিলাম কারণ আপনার পরামর্শ প্রয়োজন।

আবুল খুবই চিন্তিত হয়ে পড়লেন। প্রথমে ভেবেছিলেন এক নতুন প্রাণী আবিষ্কার করে ফেলেছেন। নোবেল এবার মাথায় পড়বেই। কিন্তু এরকম অনেক আছে শুনে তাঁর মন একেবারে ভেঙে গেল। শোকাকুল কন্ঠে বললেন, - "আচ্ছা, বলুন কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি!"

অদ্ভূত প্রাণী বললেন, "সমস্যা আমার নাম নিয়ে।"

আপনার নাম? মানে মহম্মদ খিজির খান? তাই তো? এই নামে সমস্যা কিসের?

মারাত্মক সমস্যা। এই নামের জন্যই আমাকে কেউ পছন্দ করে না। পার্টিতেও আমাকে সবাই ব্রাত্য বোস করে রেখেছে। যদিও আমার মধ্যে নেতা হবার সমস্ত গুণ ছিল তবুও তারা আমাকে ইলেকশনে দাঁড়াতেই দিল না। যতবারই দাঁড়াতে চাই, হাইকমান্ড বলেন- তুই ব্রাত্য, তুই বোস।

আবুল বড়ই চিন্তায় পড়ে গেলেন। "আপনার নামের অর্থটা নিয়েই সমস্যা। কিন্তু আপনি কি মনে করেন যে ভোটারেরা এত বেশি বোঝে?"

"ভোটারেরা নিজেরা বুঝবে কেন? বিরোধী দল তাদের বোঝাচ্ছে। আমার নামটা নাকি ধর্মবিরোধী। তাই আমি ভাবছিলাম নামটা পাল্টাব । এই ব্যাপারেই আপনার পরামর্শ দরকার।"

"তা বেশ তো। মহম্মদ খিজির খেলে যদি আপত্তি থাকে তাহলে মহম্মদ জামাল খান হয়ে যান। "

"এটা সম্ভব হবেনা। জামাল খান আমার বাপের নাম। বাপ বেটা দুজনের কি একই নাম চলে?"

"ধর্মের শুরুতে তো চলত শুনেছি। আবু বকর এর ব্যাটার নাম হত বকর-বিন-আবুবকর। কিন্তু সেসব দিন আর নেই। যাইহোক, আপনি কোথায় ইলেকশন লড়বেন? আপনাদের দেশে ভোটারেরা কেমন?"

ভোটার তো প্রায় সকলেই মহম্মদী। কিছু পুতুলভক্তও অবশ্য আছে। তাদের ভোটগুলোও পেলে মন্দ হয়না।

তাহলে একটা কাজ করতে পারেন। 'মহম্মদ খিজির খান্না' হয়ে যান। এতে আপনার ধর্মও বাঁচবে, আবার অন্য ধর্মেরও বাতাস লেগে কিছু ভোট পেতে পারেন।

খান-না হতে বলেন?

অবশ্যই। দেখবেন, এতে আপনার দুই নৌকাই থাকবে।

নৌকার কথা বুঝলেন কিভাবে? সত্যিই আপনি জিনিয়াস! আপনার কাছে এসে ভুল করিনি তাহলে। আচ্ছা, আসি তবে।

চোখের পলক ফেলার আগেই অদ্ভূত প্রাণী ভ্যানিশ হয়ে গেলেন। আবুল বুঝতেই পারলেন না যে স্বপ্ন দেখলেন নাকি জেগে ছিলেন। বাকি রাত তাঁর আর ঘুম হলনা।

পরের দিন সকালেই তিনি লোকগাথা বিশারদ বন্ধু ফকির আলিকে ফোন করলেন। সমস্ত ঘটনা শুনিয়ে দিয়ে জানতে চাইলেন এই ধরণের প্রাণীর কথা কোনো সাহিত্যে আছে কিনা।

ফকির আলি খুব সিরিয়াস ভাবে বললেন- "ভাই আবুল, তুমি কি তবে ব্লগ পড়ো না?"

নাহ! ব্লগে পড়ার আছে কি?

অনেক কিছুই আছে। তুমি যে প্রাণীর কথা বললে তাদের সম্পর্কে ব্লগে বিস্তারিত পাওয়া যায়। এদের বাংলা নাম ছাগু। তোমার চারিদিকেই এরা প্রচুর আছে।

ছাগু? আচ্ছা, সেও বলছিল বটে অনেক আছে। কিন্তু আমি দেখি না কেন?

দেখেছ নিশ্চয়। আলখাল্লা আর টুপি থাকায় চিনতে পারোনি। মানুষ মনে করেছ। বিস্তারিত জানতে চাইলে গুগল সার্চ করে নিও।

আবুল ফোন কেটে দিয়ে গুগলে "ছাগু" লিখে সার্চ শুরু করলেন। তার পর থেকে তিনি অন্য সব কাজ ফেলে ঐ গবেষণাতেই ব্যস্ত আছেন। তাঁর একান্ত গবেষণায় বাংলা গালির অভিধানে অনেক নূতন শব্দ যুক্ত হয়েছে এবং হয়েই চলেছে। আমরা তাঁর গবেষণার আরও প্রগতি কামনা করে শেষ করলাম।
#68
কটূক্তি ৮৫ – নাস্তিকদের ছদ্মনাম ব্যাবহারে মুমিনদের আপত্তি কেন? নাম যাই হোক ব্যাক্তির লেখাই তো মূখ্য। ছদ্মনাম ব্যাবহার করলে কী লেখার যৌক্তিকতা ক্ষুন্ম হয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ নাস্তিকরা অনেক বড় বড় কথা বলে অথচ প্রকাশ্যে নিজের পরিচয় দিতেই ভয় পায়। তারা নিজেদের সত্যবাদী মনে করলে আসল পরিচয়ে আসুক। আসলে নাস্তিকের আড়ালে সবাই ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু তাই ছদ্মনাম ব্যাবহার করে।

কটূক্তি ৮৬ – প্রকাশ্যে কেউ নাস্তিকতার প্রচার করলে বা কোন মুসলিম ইসলাম ত্যাগের ঘোষণা দিলে মুমিনরা কি মেনে নেবে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ৯৭ ভাগ মুসলিমের দেশে প্রকাশ্যে নাস্তিকতার প্রচার কখনোই বরদাস্ত করা হবে না। কোন নাস্তিক এই ঘোষণা দিলে তৌহিদি জনতা তাদের ঈমানি শক্তি দিয়ে প্রতিরোধ করবে। আর ইসলাম ত্যাগকারীকে অবশ্যই কতল করা হবে।
#69
কটূক্তি ৮৩ – ইসলামের সাথে অন্য ধর্মের তুলনা করলে মুমিনরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে কেন? সব ধর্মের তুলনামূলক পর্যালোচনা করলে সমস্যা কী?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইসলামের সাথে অন্য ধর্মগুলোর তুলনার প্রশ্নই আসেনা। ইসলাম শুধুই একটা আচার সর্বস্ব ধর্ম নয় আল্লাহ মনোনিত একমাত্র দ্বীন বা জীবন ব্যাবস্থা। ইসলাম নিজেই নিজের তুলনা। অন্য ধর্মের সাথে তুলনা ইসলামের জন্য অমর্যাদাস্বরূপ।

কটূক্তি ৮৪ – ইসলামের সমালোচনা করলে মুমিনরা কেন দাবী করে অন্য ধর্মের সমালোচনাও করতে হবে? অন্য ধর্মে ভুল থাকলে কি ইসলামের ভুলগুলো গ্রহনযোগ্য হয়ে যায়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন নাস্তিকরা শুধুই ইসলামের সমালোচনা করে এ থেকেই বুঝা যায় তার আদৌ নাস্তিক নয় ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু/কাফের। দুনিয়াতে কি আর কোন ধর্ম নেই শুধু ইসলাম নিয়ে টানাহেঁচড়া কেন? সত্যিকারের নাস্তিক হলে সব ধর্মের তুলনামূলক বিচার করতো।
#70
Poetry / কাছিম কাহিনী Kachhim Kahini
Last post by Jupiter Joyprakash - November 23, 2014, 06:45:08 AM
কাছিম কাহিনী প্রথম বার্তা


ছোট্ট কাছিম করল যবে জাস্ট বিয়া
মনের মত মাঠ দিলনা পাগলাতে
করত কি সে শুকিয়ে যাওয়া ক্ষেত নিয়া!
লাঙলটা তার চলত না হায় সেই ক্ষেতে।

কাছিম ছিল বেজায় মনোকষ্টেতে
শষ্যক্ষেতে হৈতনা তার বৃষ্টিপাত
ক্লান্ত হল দুম্বা এবং ঊষ্ট্রেতে!
ব্যথা করে উঠল তাহার দুইটি হাত।

পাগলা তখন ওপেন করে সেফটি ভল্ট
পাঠিয়ে দিল উড়নদূতের হাত দিয়ে
যে বইখানা এই দুনিয়ার সবচে' হট
বললে - যা, তোর প্রভুর নামে পড় গিয়ে।।