এটা আমার প্রথম পোস্ট এখানে। আমি নিচু জাতের হিন্দুর ছেলে। ধর্মপালন তেমন কিছু করিনা। শাস্ত্র পড়া নেই। রামায়ণ আর মহাভারতের কিছু কিছু পড়েছি। সিরিয়াল দেখেও কিছু কিছু কাহিনী জানি। পরিবারের লোকজন যেমন যেমন আচার বিচার মেনে চলত তাই দেখে যেটুকু শিখেছি। সেরকম মানীদামী সাধু সন্ন্যাসীর সঙ্গেও পরিচয় নেই। তবে জন্ম থেকে কাহিনী শুনে আসছি যে প্রাচীন কালের সাধু সন্ন্যাসীরা নাকি যোগবলে অসাধ্য সাধন করতে পারতেন। মড়া মানুষ বাঁচাতে পারতেন, শাপ দিয়ে মানুষকে ছাই করে দিতে পারতেন। দিব্যদৃষ্টি দিয়ে দূরের জিনিস দেখতে পেতেন। আকাশে উড়তে পারতেন এইসব নানা রকম।
এখনও নাকি কিছু কিছু এমন যোগী আছেন বলে শুনি। যেমন মহেশযোগী। এনাদের কিছু কিছু ভক্তের সঙ্গে আমার কথাবার্তা হয়েছে। ভক্তরা যথেষ্ট উচ্চশিক্ষিত মানুষ। তাঁরা বলেন এসব নাকি বিজ্ঞানেরই বিভিন্ন ভাগ যেমন আধ্যাত্মবিজ্ঞান, যোগবিজ্ঞান ইত্যাদি। আমি সামান্য বিএ অবধি পড়া মানুষ, বিজ্ঞান বলতে নিউটনের সূত্র পর্যন্ত জানি। সেই বিজ্ঞান অনুসারে মানুষ আকাশে উড়তে পারে বলে মনে হয় না।
আমার প্রশ্ন হল, এই যোগ বা ধর্ম এসব কি বিজ্ঞান? যোগবলে আকাশে ওড়া কি সত্যিই বিজ্ঞান অনুসারে হয়? ধ্যানের মাধ্যমে দূরের জিনিস দেখতে পাওয়া বা মনের শক্তিতে ভারি জিনিস তুলে ফেলা, এসব কি বৈজ্ঞানিকদের দ্বারা স্বীকৃত? কোথাও কি এসব নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণা হয়? আপনাদের কাছে তথ্যপ্রমাণ সহ উত্তর আশা করছি।
এখনও নাকি কিছু কিছু এমন যোগী আছেন বলে শুনি। যেমন মহেশযোগী। এনাদের কিছু কিছু ভক্তের সঙ্গে আমার কথাবার্তা হয়েছে। ভক্তরা যথেষ্ট উচ্চশিক্ষিত মানুষ। তাঁরা বলেন এসব নাকি বিজ্ঞানেরই বিভিন্ন ভাগ যেমন আধ্যাত্মবিজ্ঞান, যোগবিজ্ঞান ইত্যাদি। আমি সামান্য বিএ অবধি পড়া মানুষ, বিজ্ঞান বলতে নিউটনের সূত্র পর্যন্ত জানি। সেই বিজ্ঞান অনুসারে মানুষ আকাশে উড়তে পারে বলে মনে হয় না।
আমার প্রশ্ন হল, এই যোগ বা ধর্ম এসব কি বিজ্ঞান? যোগবলে আকাশে ওড়া কি সত্যিই বিজ্ঞান অনুসারে হয়? ধ্যানের মাধ্যমে দূরের জিনিস দেখতে পাওয়া বা মনের শক্তিতে ভারি জিনিস তুলে ফেলা, এসব কি বৈজ্ঞানিকদের দ্বারা স্বীকৃত? কোথাও কি এসব নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণা হয়? আপনাদের কাছে তথ্যপ্রমাণ সহ উত্তর আশা করছি।