Menu

Show posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.

Show posts Menu

Messages - ওয়াশিকুর বাবু

#31
Insulting comment 7: There are many objectionable statements about women in hadiths. Women have been compared with horses, dogs, and donkey etc. They have been called a curse for men, and men have been permitted to beat them. Can a prophet of God say such deplorable things about women?

Jaw-breaking answer: See, Allah has safeguarded the holy Quran, not hadiths. Hadiths have been tempered with by men; so there may be errors in them. Moreover, the conspiratorial Jews and Christians have inserted many false information into Hadiths to harm Islam. So, we must focus on the Quran and put Hadiths aside. The holy Quran must be the sole source of Islam.

Insulting comment 8: The Quran has compared women to tilth (field for ploughing).

Jaw-breaking answer: Picking a verse in isolation to find problems with the Quran is not right. We must know in what context the verse was revealed. To know the context, we must read hadiths.
#32
Insulting comment 5: There is no freedom of choice in Islam. One must stick to the religion he/she is born into and must be killed if abandons it.

Jaw-breaking answer: See, abandoning one's religion means betraying one's family and tribe. Do you obtain your fatherland by freedom of choice or by birth? Some matters are beyond dispute. So is religion.

Insulting comment 6: Islam has condemned the followers of other religions to hell-fire. But one can't be held responsible for the religion of one's birth. Then, why must all non-Muslims must burn in hell-fire despite many of them doing good work in life.

Jaw-breaking answer: Why must one stick to one's religion of birth? Doesn't he/she has the sense of judgement? Doesn't he/she understand the difference between good and bad?

#33
Insulting comment 3: Raping of war-captives and slave-women is allowed in Islam.

Jaw-breaking answer: See, we must not raise the issue of who did what in the distant past. Muslims are are not raping female slaves any more, are they?

Insulting comment 4: Even today Muslims in many places practise barbaric customs like Hilla Marriage (Temporary Marriage), female genital mutilations etc.

Jaw-breaking answer: If Muslims do wrong things today, why Islam must be held responsible for that. They are not true Muslims. We must see how the prophet and his companions used to practise Islam.
#34
Let us give a jaw-breaking reply to the insulting comments of atheists about Islam

Insulting comment 1: Muhammad smashed the Pagan idols of the Ka'ba. He banned adoption in Islam, so that he could marry his adopted son's wife. He imposed veil on women.

Jaw-breaking answer: See, certain customs practised in a society doesn't mean they are good. We have to understand that Prophet Muhammad was the greatest social reformer of all times. He abolished many social customs and introduced new ones for the good and progress of society. There lies far-reaching well-being for mankind behind his every step.

Insulting comment 2: Muhammad used to rape captive women. He had multiple wives, concubines and sex-slaves. He married an underage girl. He killed non-Muslims or banished them.

Jaw-breaking answer: This proves that atheists are truly idiots. Well, these customs were all part of the then Arab society. If circumstances demand, what is wrong in following a custom already in practise in a society? In fact, despite being against Islam, atheists know nothing about it.
#35
কটূক্তি ৭১ – মুসলিমরা দাবী করে বিজ্ঞানীরা নাকি কোরান থেকে সূত্র নিয়ে অনেক কিছু আবিস্কার করেছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন বিজ্ঞানী এমন কোন তথ্য দিয়েছেন বলা জানা যায়নি। আর পুরো কোরআন ঘেটে কোন বৈজ্ঞানিক তত্ব্ব খুঁজে পাওয়া যায় না।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইহুদী-নাসারা বিজ্ঞানীরা কখনোই স্বীকার করবে না যে তারা কোরান থেকে জ্ঞান আরহন করে। তাহলে তাদের চৌর্যবৃত্তি ধরা পড়ে যাবে। আর পবিত্র কোরআন বিজ্ঞানের বই নয় যে সরাসরি তত্ত্ব দেওয়া থাকবে তবে অনেক আবিস্কারের ইঙ্গিত দেওয়া আছে যেগুলো কাজে লাগিয়েছে বিজ্ঞানীরা।

কটূক্তি ৭২ – এধরনের ইঙ্গিতপূর্ণ বাণী তো অন্যান্য ধর্মগ্রন্থেও আছে। যেগুলোর বিভিন্ন অর্থ দাড় করানো যায় এবং চাইলে বিজ্ঞানের সাথেও মেলানো যায়। তাহলে তো এটাও দাবী করা যায় বিজ্ঞানীরা এসব গ্রন্থ থেকেই আবিস্কার করেছে।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন গোঁজামিল দিয়ে বিজ্ঞানের সাথে মেলালেই তাকে বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ বলা যায় না। কোন বিজ্ঞানী কি বলেছে যে তারা এসব গ্রন্থ থেকে আবিস্কার করেছে, কোন প্রমান আছে এর পক্ষে?
#36
কটূক্তি ৬৭ – আল্লাহ জ্বিন এবং মানুষকে শুধুই তাঁকে সেজদা করার জন্য সৃস্টি করেছেন। তাহলে আল্লাহ কেন ইবলিশকে আদমকে সেজদাহ করার নির্দেশ দিলেন? এটা কি শিরকের সাথে তুলনীয় নয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ কোরানের ২ : ৩৪ , ২০ : ১১৬ , ১৫ : ৩০-৩১ অনুযায়ী ইবলিশ ফেরেশতা। আর ফেরেশতাদের আল্লাহর নির্দেশ পালন করার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে।

কটূক্তি ৬৮ – ইবলিশ ফেরেশতা হলে আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করল কিভাবে? ফেরেশতাদের তো আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করার ক্ষমতা নেই।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ কোরানের ১৮ নম্বর সূরা (কাহফ) ৫০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী ইবলিশ জ্বিন। আর জ্বিন এবং মানুষকে আল্লাহ তার নির্দেশ অমান্য করার ক্ষমতা দিয়েছেন।
#37
কটূক্তি ৬৫ – মুসলিমদের ধর্মানুভূতি এত তীব্র কেন? অন্য ধর্মাবলম্বীদের তো সামান্য কথায় ধর্মানুভূতি আহত হয় না; কল্লা দাবী করে না, সাম্প্রদায়িক হামলা করে না।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন, অমুসলিমদের সাথে মুসলিমদের ঈমানের তুলনা চলে না। অমুসলিমরা তাদের ধর্ম সম্পর্কে উদাসীন কারন তারা জানে তাদের ধর্ম মিথ্যা, তাই তাদের অনুভূতিও নেই। অপরদিকে মুসলিমরা ইসলামের ইজ্জত নিয়ে সবসময়ই সোচ্চার। এটা ইসলামের সত্যতা প্রমান করে।

কটূক্তি ৬৬ – সারা বিশ্বের মুসলিমরা কেন এতো বেশি আন্তঃসংঘাতে লিপ্ত? অন্য ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে তো এতো সংঘাত নেই।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ইহুদী-নাসারা'রা ষড়যন্ত্র করে মুসলিমদের ইসলাম থেকে দুরে সরিয়ে রাখছে। তাই তাদের ঈমান দুর্বল হয়ে গেছে এবং নিজেরা সংঘাতে লিপ্ত হচ্ছে। ইহুদী-নাসারারা জানে তাদের ধর্ম মিথ্যা তাই তারা একজোট হয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এটাই প্রমান করে ইসলাম সত্য ধর্ম।
#38
কটূক্তি ৬১ – মুসলিম অধ্যুষিত দেশে অমুসলিমদের উপর ইসলাম চাপিয়ে দেওয়া হয় কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ইসলাম কোন গৎবাঁধা প্রার্থনা কেন্দ্রিক ধর্ম নয়। এটি একটি পূর্ণাঙ্গ
জীবন ব্যবস্থা, যা সকল ধর্মের মানুষের জন্য প্রযোজ্য।

কটূক্তি ৬২ – ইসলাম সকল ধর্মের মানুষের জন্য প্রযোজ্য হলে অমুসলিমরা কেন ইসলাম নিয়ে কথা বলতে পারবে না?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ অমুসলিমদের কোন অধিকার নেই ইসলাম নিয়ে কথা বলার। তারা নিজ ধর্মের সমালোচনা করতে পারে না? কেন ইসলাম ধর্ম নিয়ে এত চুলকানি তাদের?
#39
কটূক্তি ৫৯ – কোন মুসলিম যদি নিজের লিঙ্গ পরিবর্তন করে তাহলে তাকে কী করা হবে? কোরান হাদীসে তো এই বিষয়ে কোন বিধান নেই।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যেহেতু কোরান হাদীসে লিঙ্গান্তর প্রসঙ্গে কিছু বলা হয়নি তাই এটি মুসলিমদের জন্য নিষিদ্ধ বলে গণ্য করতে হবে।

কটূক্তি ৬০ – টেলিভিশন সম্পর্কে তো কোরান হাদীসে কিছু বলা হয় নি। তাহলে ইসলাম প্রচারের জন্য কেন টিলিভিশন ব্যাবহার করা হয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যেহেতু টেলিভিশন সম্পর্কে কোরান হাদীসে কিছু বলা হয় নি তাই টেলিভিশন নিষিদ্ধ বলা যাবে না।
#40
কটূক্তি ৫৭ – একজন বিজ্ঞানী'র কর্মের সাথে তার ধর্মীয় পরিচয়ের কোন সম্পর্ক নেই। তবু কেন মুসলিম বিজ্ঞানী বলা হয়? তাদের গবেষণার সাথে ব্যাক্তিগত ধর্মের সম্পর্ক কী?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ মুসলিম মানে ইসলামের অনুসারী। সবসময়ই অভিযোগ করা হয় ইসলাম নাকি জ্ঞান বিমুখ করে রাখে মানুষকে। এই অভিযোগ আদৌ সত্য নয়। ইসলাম মানুষকে জ্ঞান চর্চার প্রতি আগ্রহী করে তার প্রমান মুসলিম বিজ্ঞানীগণ।

কটূক্তি ৫৮ – আইনস্টাইন, নিউটন, হকিং'দেরকে কি তাহলে ইহুদী বা খ্রিস্টান বিজ্ঞানী হিসেবে পরিচয় দেওয়া হবে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ একজন বিজ্ঞানীর কর্মের সাথে তার ধর্মীয় পরিচয়ের কোন সম্পর্ক নেই। এমনতো নয় তারা ধর্মীয় গ্রন্থ থেকে কিছু আবিষ্কার করেছে। তাহলে শুধু শুধু কেন তাদের ইহুদী বা খ্রিস্টান বিজ্ঞানী বলা হবে?
#41
কটূক্তি ৫৫ – ইসলামিক রাষ্ট্রে অমুসলিমদের ধর্মীয় অধিকার নেই কেন? কেন অমুসলিমদের উপাসনালয় তৈরি করার অনুমতি দেওয়া হয় না?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন দুইয়ে দুইয়ে চার যেমন সত্য ইসলামও তেমন সত্য ধর্ম। আল্লাহ কোরানে বলেছেন তিনি অন্য কোন ধর্ম গ্রহন করবেননা। কেউ যদি বলে দুইয়ে দুইয়ে তিন তাহলে কি আপনি তাকে শিক্ষক হিসেবে গ্রহন করবেন? ইসলামিক রাষ্ট্রেও তাই অমুসলিমদের প্রকাশ্যে মিথ্যা ধর্ম পালনের অধিকার নেই। তবে তারা তাদের গৃহে ধর্ম পালন করতে পারে।

কটূক্তি ৫৬ – মুসলিমরা কেন অমুসলিম প্রধান রাস্ট্রেও ধর্মীয় অধিকার চায়? মসজিদ বানাতে চায়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ অমুসলিমরা তাদের ধর্মীয় সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত নয়, কিন্তু মুসলিমরা ইসলামের সত্যতা সম্পর্কে শতভাগ নিশ্চিত। তাই আল্লাহ্‌র জমিনে যে কোন জায়গায় মুসলিমদের ধর্ম পালনের অধিকার আছে।
#42
কটূক্তি ৫৩ – মুসলিমরা ইহুদী, খ্রিস্টানদের প্রতি প্রচণ্ড ঘৃণা পোষণ করে, তাদের নাম গালি হিসেবে উচ্চারন করে। যদিও অনেক ইহুদী, খ্রিস্টান ধর্মান্ধ কিন্তু তাদের জন্য পুরো সম্প্রদায়কে ঘৃণা করা কিভাবে গ্রহনযোগ্য হতে পারে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ইহুদী নাসারারা সবসময়ই ইসলাম ও মুসলিমদের প্রতি ষড়যন্ত্র করে এসেছে। হতে পারে সবাই খারাপ না কিন্তু তারা একই ধর্মের অনুসারী। যারা ভাল তাদের উচিৎ ঘৃণিত ধর্ম ত্যাগ করা।

কটূক্তি ৫৪ – ইসলাম প্রতিষ্ঠার নামে, জিহাদের নামে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে সেসব জঙ্গীদের মুসলিম সন্ত্রাসী বললে মুসলিমরা আপত্তি করে কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন গুটিকয়েক মুসলিম নামধারী জঙ্গীদের জন্য সমগ্র মুসলিমজাতিকে দায়ী করা কখনোই গ্রহনযোগ্য নয়। দুনিয়ার সকল মুসলিম খারাপ নয়, যারা খারাপ তাদের দায় সবাই নিবে কেন? এরকম সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছড়ানো কখনোই গ্রহনযোগ্য নয়।
#43
কটূক্তি ৫১ – কোরানে সূরা লূক্বমান ৩৪ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে, গর্ভের সন্তান কি হবে তা একমাত্র আল্লাহ জানে। কিন্তু বর্তমানে গর্ভাবস্থায় সন্তানের লিঙ্গ নির্ণয় করা সম্ভব। এতে কি কোরআন ভুল প্রমানিত হয় না?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ উক্ত আয়াতে মোটেও লিঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করা হয় নি। ঈঙ্গিত করা হয়েছে বাচ্চার চরিত্র কী হবে। সে কি পুণ্যবান হবে না পাপী হবে, সে জান্নাতে যাবে না জাহান্নামে। নাস্তিকরা মিথ্যা তাফসির নিয়ে আসে কোরনের ভুল ধরার জন্য।

কটূক্তি ৫২ – ৩১ঃ৩৪ আয়াতের অর্থ যদি হয়, সন্তানের চরিত্র সম্পর্কে আল্লাহ সব জানেন তাহলে সন্তানের ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে দায়ী করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? তার তো আল্লাহর জানা পথের বাইরে যাবার ক্ষমতা নেই।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ আসলে উক্ত আয়াতে সন্তানের লিঙ্গের কথা বলা হয়েছে। যদিও বর্তমানে মাতৃজঠরে গঠন পূর্ণ হবার পর ছেলে না মেয়ে তা জানা যায় কিন্তু মহান আল্লাহ তায়ালা ভ্রুন অবস্থাতেই জানেন সন্তানের লিঙ্গ কি। নাস্তিকরা এই সরল বিষয়টি অযথা প্যাঁচায় মুসলিমদের বিভ্রান্ত করার জন্য।
#44
কটূক্তি ৪৯ – ধার্মিকরা এখন নিজেদের ধর্মকে বৈজ্ঞানিক হিসেবে দাবী করে। কিন্তু স্রষ্টার অস্তিত্বের স্বপক্ষে কি বিজ্ঞানসম্মত কোন প্রমান দিতে পারবে তারা?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ স্টিফেন হকিংএর মত একজন বিজ্ঞানী তাঁর 'অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম' গ্রন্থে স্রষ্টার অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন। তাঁর মানে স্রষ্টাকে কাল্পনিক বলে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

কটূক্তি ৫০ – স্টিফেন হকিং কাব্যিক উপমা হিসেবে ঈশ্বরের নাম ব্যাবহার করেছিলেন। কিন্তু 'দ্য গ্রান্ড ডিজাইন' গ্রন্থে তিনি ঈশ্বরের অস্তিত্ব অস্বীকার করেছেন। তাহলে ধার্মিকরা কেন এখনো কাল্পনিক স্রষ্টার আরাধনা করে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ স্রষ্টা মানুষের অনুধাবনের বাইরে। তিনি না চাইলে কোন বিজ্ঞানীর পক্ষেই তাঁর অস্তিত্ব বের করা সম্ভব না। আর হকিং তো একটা পাগল। ওর মত পাগলের-ছাগলের কথায় স্রষ্টার অস্তিত্ব অপ্রমানিত হয় না। ওকে পাগলাগারদে রেখে চিকিৎসা করানো উচিৎ।
#45
কটূক্তি ৪৭ – মুসলিম অধ্যুষিত বেশিরভাগ দেশেই বিধর্মীদের মূর্তি বা উপাসনালয় ভেঙে ফেলা হয়েছে এখনো হচ্ছে। অন্য ধর্মের প্রতি সহনশীলতা এত কম কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যারা অন্ধবিশ্বাসে আক্রান্ত তাদের চোখ খুলে দেবার জন্য এ ছাড়া আর কোনো পথ আছে কি? কখনো দেখেছেন ওদের কথিত দেবতারা এসব ঠেকাতে পেরেছে? বরং এর পূজারীরাই ঠেকাতে চেষ্টা করেছে। এতেই প্রমানিত হয় কথিত দেবতাদের কোন শক্তি নেই।

কটূক্তি ৪৮ – কোথায় কোন মসজিদ ভাঙলে মুসলিমরা প্রতিবাদ করে কেন? তাঁরা কেন আল্লাহর প্রতিরোধের আশায় বসে থাকে না? আল্লাহ সর্বশক্তিমান হলে তো নিজেই মসজিদ ভাঙা ঠেকাতেন।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ মহান আল্লাহ মানুষকে তাঁর খলিফা অর্থাৎ প্রতিনিধি হিসাবে দুনিয়ায় রেখেছেন। অবশ্যই আল্লাহ সর্বশক্তিমান। কিন্তু কতিপয় বিধর্মীদের কাছে তিনি নিজ শক্তির পরীক্ষা দিবেন না। এর জন্য মুসলিমদের ঈমানী শক্তিই যথেষ্ট।