নাস্তিকদের কটূক্তির দাঁত ভাঙা জবাব

Started by ওয়াশিকুর বাবু, December 01, 2013, 09:57:12 AM

Previous topic - Next topic

0 Members and 4 Guests are viewing this topic.

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৫৯ – কোন মুসলিম যদি নিজের লিঙ্গ পরিবর্তন করে তাহলে তাকে কী করা হবে? কোরান হাদীসে তো এই বিষয়ে কোন বিধান নেই।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যেহেতু কোরান হাদীসে লিঙ্গান্তর প্রসঙ্গে কিছু বলা হয়নি তাই এটি মুসলিমদের জন্য নিষিদ্ধ বলে গণ্য করতে হবে।

কটূক্তি ৬০ – টেলিভিশন সম্পর্কে তো কোরান হাদীসে কিছু বলা হয় নি। তাহলে ইসলাম প্রচারের জন্য কেন টিলিভিশন ব্যাবহার করা হয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যেহেতু টেলিভিশন সম্পর্কে কোরান হাদীসে কিছু বলা হয় নি তাই টেলিভিশন নিষিদ্ধ বলা যাবে না।

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৬১ – মুসলিম অধ্যুষিত দেশে অমুসলিমদের উপর ইসলাম চাপিয়ে দেওয়া হয় কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ইসলাম কোন গৎবাঁধা প্রার্থনা কেন্দ্রিক ধর্ম নয়। এটি একটি পূর্ণাঙ্গ
জীবন ব্যবস্থা, যা সকল ধর্মের মানুষের জন্য প্রযোজ্য।

কটূক্তি ৬২ – ইসলাম সকল ধর্মের মানুষের জন্য প্রযোজ্য হলে অমুসলিমরা কেন ইসলাম নিয়ে কথা বলতে পারবে না?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ অমুসলিমদের কোন অধিকার নেই ইসলাম নিয়ে কথা বলার। তারা নিজ ধর্মের সমালোচনা করতে পারে না? কেন ইসলাম ধর্ম নিয়ে এত চুলকানি তাদের?

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৬৫ – মুসলিমদের ধর্মানুভূতি এত তীব্র কেন? অন্য ধর্মাবলম্বীদের তো সামান্য কথায় ধর্মানুভূতি আহত হয় না; কল্লা দাবী করে না, সাম্প্রদায়িক হামলা করে না।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন, অমুসলিমদের সাথে মুসলিমদের ঈমানের তুলনা চলে না। অমুসলিমরা তাদের ধর্ম সম্পর্কে উদাসীন কারন তারা জানে তাদের ধর্ম মিথ্যা, তাই তাদের অনুভূতিও নেই। অপরদিকে মুসলিমরা ইসলামের ইজ্জত নিয়ে সবসময়ই সোচ্চার। এটা ইসলামের সত্যতা প্রমান করে।

কটূক্তি ৬৬ – সারা বিশ্বের মুসলিমরা কেন এতো বেশি আন্তঃসংঘাতে লিপ্ত? অন্য ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে তো এতো সংঘাত নেই।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ইহুদী-নাসারা'রা ষড়যন্ত্র করে মুসলিমদের ইসলাম থেকে দুরে সরিয়ে রাখছে। তাই তাদের ঈমান দুর্বল হয়ে গেছে এবং নিজেরা সংঘাতে লিপ্ত হচ্ছে। ইহুদী-নাসারারা জানে তাদের ধর্ম মিথ্যা তাই তারা একজোট হয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এটাই প্রমান করে ইসলাম সত্য ধর্ম।

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৬৭ – আল্লাহ জ্বিন এবং মানুষকে শুধুই তাঁকে সেজদা করার জন্য সৃস্টি করেছেন। তাহলে আল্লাহ কেন ইবলিশকে আদমকে সেজদাহ করার নির্দেশ দিলেন? এটা কি শিরকের সাথে তুলনীয় নয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ কোরানের ২ : ৩৪ , ২০ : ১১৬ , ১৫ : ৩০-৩১ অনুযায়ী ইবলিশ ফেরেশতা। আর ফেরেশতাদের আল্লাহর নির্দেশ পালন করার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে।

কটূক্তি ৬৮ – ইবলিশ ফেরেশতা হলে আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করল কিভাবে? ফেরেশতাদের তো আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করার ক্ষমতা নেই।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ কোরানের ১৮ নম্বর সূরা (কাহফ) ৫০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী ইবলিশ জ্বিন। আর জ্বিন এবং মানুষকে আল্লাহ তার নির্দেশ অমান্য করার ক্ষমতা দিয়েছেন।

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৭১ – মুসলিমরা দাবী করে বিজ্ঞানীরা নাকি কোরান থেকে সূত্র নিয়ে অনেক কিছু আবিস্কার করেছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন বিজ্ঞানী এমন কোন তথ্য দিয়েছেন বলা জানা যায়নি। আর পুরো কোরআন ঘেটে কোন বৈজ্ঞানিক তত্ব্ব খুঁজে পাওয়া যায় না।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইহুদী-নাসারা বিজ্ঞানীরা কখনোই স্বীকার করবে না যে তারা কোরান থেকে জ্ঞান আরহন করে। তাহলে তাদের চৌর্যবৃত্তি ধরা পড়ে যাবে। আর পবিত্র কোরআন বিজ্ঞানের বই নয় যে সরাসরি তত্ত্ব দেওয়া থাকবে তবে অনেক আবিস্কারের ইঙ্গিত দেওয়া আছে যেগুলো কাজে লাগিয়েছে বিজ্ঞানীরা।

কটূক্তি ৭২ – এধরনের ইঙ্গিতপূর্ণ বাণী তো অন্যান্য ধর্মগ্রন্থেও আছে। যেগুলোর বিভিন্ন অর্থ দাড় করানো যায় এবং চাইলে বিজ্ঞানের সাথেও মেলানো যায়। তাহলে তো এটাও দাবী করা যায় বিজ্ঞানীরা এসব গ্রন্থ থেকেই আবিস্কার করেছে।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন গোঁজামিল দিয়ে বিজ্ঞানের সাথে মেলালেই তাকে বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ বলা যায় না। কোন বিজ্ঞানী কি বলেছে যে তারা এসব গ্রন্থ থেকে আবিস্কার করেছে, কোন প্রমান আছে এর পক্ষে?

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৭৫ – জীবন-যাপনের প্রতিটি উপাদান মানুষ নিজ যোগ্যতা বলে অর্জন করে। অথচ বিশ্বাসীরা সব কিছুর জন্য স্রষ্টাকে কৃতজ্ঞতা জানায় কেন? স্রষ্টার দৃশ্যমান ভূমিকা কী?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন মানুষের অর্জনগুলো আদতে স্রষ্টারই অবদান। প্রকৃতিতে যা কিছু পাওয়া যায় সব স্রষ্টার দান। আর এসব কাজে লাগানোর জ্ঞানও স্রষ্টা দিয়েছেন। তাই সব কিছুর কৃতিত্ব মূলত স্রষ্টার।

কটূক্তি ৭৬ – মানুষের সকল অর্জনের কৃতিত্ব স্রষ্টার হলে ব্যর্থতার দায় কেন স্রষ্টার নয়? কেন বিশ্বাসীরা স্রষ্টার নিন্দা না করে মানুষকে দায়ী করে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন প্রচেষ্টা যখন মানুষের ব্যর্থতার দায়ভারও মানুষেরই। স্রষ্টা মানুষকে জ্ঞানবুদ্ধি দিয়েছেন তা সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে না পারলে স্রষ্টার দোষ কী?

Itch Guard

আপনি তো পাগল করে দিয়েছেন স্যার। আপনার লেখায় রেপু দিতে এখানে রেজিস্ট্রেশন করলাম। আগে তিনবার রিজেক্ট হয়েছি। অনেক ফোরামেই আমার আসাযাওয়া আছে কিন্তু এইটার মত কড়া নিয়ম কানুন কোথাও দেখিনি। শেষে Admin কে ইমেল করে রিকোয়েস্ট করাতে তিনি দয়া করে দরজা খুলেছেন।

তবে নিয়ম কানুন যেমনই হোক, লেখাগুলো সবই ফাস্টোকেলাস। পরের দাঁত ভাঙা জবাবের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

AmiJoker

আপনার লেখ পড়ে আমি দাদা হাসতে হাস্তে উলটে পড়ে গেছি। সবগুলো এখনও পড়া হয়নি। তবে আপনি চালিয়ে যান দাদা। আমি পেট ফেটে মারা গেলে আপনার কোনো দায়িত্ব নেই বলে আগাম জানিয়ে রাখলাম।

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৭৭ – নিজ নিজ ধর্মকে বিজ্ঞানসম্মত দাবী করলেও সিংহভাগ ধার্মিকই বিবর্তনবাদ মানতে চায় না। কারন তা সৃষ্টিতত্ত্ব বাতিল করে দেয়।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ বিবর্তন হচ্ছে বিজ্ঞানীদের তৈরি গালগল্প যার কোন ভিত্তি নেই। বানরের পেট থেকে মানুষ জন্মাতে কেউ কখনো দেখেছে? আর মানুষ যদি বানর থেকেই আসে তাহলে দুনিয়ায় এখনো বানর আছে কেন?

কটূক্তি ৭৮ – বিবর্তন তত্ত্বে বলা হয়নি মানুষ বানর থেকে এসেছে। মানুষ ও বানর একটি 'সাধারণ পূর্ব-পুরুষ' থেকে এসেছে।। যা বানর জাতীয় (প্রাইমেট) হলেও আজকের বানর (মাঙ্কি) নয়। এর স্বপক্ষে অনেক ফসিল পাওয়া গিয়েছে।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যে তথাকথিত পূর্বপুরুষের কথা বলা হয়েছে আজ পর্যন্ত সেরকম কোন প্রাণী দেখাতে পারে নি বিজ্ঞানীরা। কিছু হাড় গোড় দেখালেই তো প্রমানিত হয় না এগুলোই মানুষের পূর্বপুরুষ।

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৭৯ – ইসলামকে জঙ্গি, সন্ত্রাসের ধর্ম বললেই কতল করার দাবী তোলে মোল্লারা। এটাই কি প্রমান করে না যে ইসলাম কতটা হিংস্র ধর্ম?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইসলাম হচ্ছে উদার, শান্তির ধর্ম। ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলা মানে শান্তির বিরুদ্ধে কথা বলা। আর যে শান্তির বিরুদ্ধে কথা বলে সে কঠোর শাস্তি প্রাপ্য।

কটূক্তি ৮০ – যেসব মুসলিম জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তাদেরকেও কেন কতল করতে চায় মোল্লারা? তারা তো তথাকথিত শান্তিপূর্ণ ইসলামেরই প্রচার করে।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইসলাম শুধুই প্রার্থনার ধর্ম নয়। জ্বিহাদ ইসলামের অবিচ্ছেদ্য অংশ। যারা জ্বিহাদের বিরুদ্ধে কথা বলে, জ্বিহাদীদের জঙ্গি, সন্ত্রাসী বলে তারা আসলে মুনাফিক। তারা কঠোর শাস্তি প্রাপ্য।

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৮১ – ইসলামের তথাকথিত ভালো দিকগুলো নিয়ে গলাবাজি করলেও প্রয়োগের ব্যাপারে মোল্লাদের আগ্রহ নেই। যেমন, উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে মেয়ে সন্তানের অধিকার ছেলে সন্তানের অর্ধেক হলেও আমাদের দেশে তা তেমন মানা হয় না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েদের বঞ্চিত করা হয়। অথচ এই নিয়ে কারো উচ্চবাচ্য নেই।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ আলেমদের দায়িত্ব হলো ইসলাম সম্পর্কে মানুষকে অবিহিত করা। তাঁরা তা করেছেন। কোন মুসলিম যদি তা না মানেন তাহলে আলেমরা কী করতে পারেন? ইসলাম জোর জবরদস্তির ধর্ম নয়।

কটূক্তি ৮২ – হিল্লা বিয়ে, দোররা, পর্দা, মুরতাদ ঘোষণা এসব নিয়ে মোল্লারা এমন বাড়াবাড়ি করে কেন? তারা যা বলার বলেছে। যার ইচ্ছে পালন করবে যার ইচ্ছে নেই পালন করবে না। মানুষের স্বাধীনতায় কেন হস্তক্ষেপ করা?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইসলাম কোন স্বেচ্ছাতারিতার ধর্ম নয় যে যেভাবে ইচ্ছে চলা যাবে। অবশ্যই প্রত্যেককে ইসলামী নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে; না চললে তাকে বাধ্য করতে হবে। আলেমদের এখতিয়ার আছে প্রত্যেককে বাধ্য করা।

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৮৩ – ইসলামের সাথে অন্য ধর্মের তুলনা করলে মুমিনরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে কেন? সব ধর্মের তুলনামূলক পর্যালোচনা করলে সমস্যা কী?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইসলামের সাথে অন্য ধর্মগুলোর তুলনার প্রশ্নই আসেনা। ইসলাম শুধুই একটা আচার সর্বস্ব ধর্ম নয় আল্লাহ মনোনিত একমাত্র দ্বীন বা জীবন ব্যাবস্থা। ইসলাম নিজেই নিজের তুলনা। অন্য ধর্মের সাথে তুলনা ইসলামের জন্য অমর্যাদাস্বরূপ।

কটূক্তি ৮৪ – ইসলামের সমালোচনা করলে মুমিনরা কেন দাবী করে অন্য ধর্মের সমালোচনাও করতে হবে? অন্য ধর্মে ভুল থাকলে কি ইসলামের ভুলগুলো গ্রহনযোগ্য হয়ে যায়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন নাস্তিকরা শুধুই ইসলামের সমালোচনা করে এ থেকেই বুঝা যায় তার আদৌ নাস্তিক নয় ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু/কাফের। দুনিয়াতে কি আর কোন ধর্ম নেই শুধু ইসলাম নিয়ে টানাহেঁচড়া কেন? সত্যিকারের নাস্তিক হলে সব ধর্মের তুলনামূলক বিচার করতো।

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৮৫ – নাস্তিকদের ছদ্মনাম ব্যাবহারে মুমিনদের আপত্তি কেন? নাম যাই হোক ব্যাক্তির লেখাই তো মূখ্য। ছদ্মনাম ব্যাবহার করলে কী লেখার যৌক্তিকতা ক্ষুন্ম হয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ নাস্তিকরা অনেক বড় বড় কথা বলে অথচ প্রকাশ্যে নিজের পরিচয় দিতেই ভয় পায়। তারা নিজেদের সত্যবাদী মনে করলে আসল পরিচয়ে আসুক। আসলে নাস্তিকের আড়ালে সবাই ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু তাই ছদ্মনাম ব্যাবহার করে।

কটূক্তি ৮৬ – প্রকাশ্যে কেউ নাস্তিকতার প্রচার করলে বা কোন মুসলিম ইসলাম ত্যাগের ঘোষণা দিলে মুমিনরা কি মেনে নেবে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ৯৭ ভাগ মুসলিমের দেশে প্রকাশ্যে নাস্তিকতার প্রচার কখনোই বরদাস্ত করা হবে না। কোন নাস্তিক এই ঘোষণা দিলে তৌহিদি জনতা তাদের ঈমানি শক্তি দিয়ে প্রতিরোধ করবে। আর ইসলাম ত্যাগকারীকে অবশ্যই কতল করা হবে।

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৮৭ – ইসলামে শুকরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যে যা খায়, সে সেই মত আচরন করে। যেমন অমুসলিমরা শুকরের মাংস খায় বলে তাদের স্বভাব শুকরের মত। খ্রিস্টানদের ডান্স পার্টি গুলোতে নেচে নেচে উত্তেজনার উত্তুঙ্গে উঠে একে অপরের সাথে শোয়া'র জন্য বউ বদল করে নেয়; যেমনটা শুকর করে থাকে।

কটূক্তি ৮৮ – কোন প্রাণীর মাংস খেলেই যদি সেই প্রাণীর মত আচরন করে কেউ, তাহলে মুসলিমরা গরু-ছাগল খায় কেন? তাদের আচরন কি গরু-ছাগলের মতো? তারা কি গরুর মতো সঙ্গম করে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ কোন প্রাণীর মাংস খেলেই যে সেই প্রাণীর মত আচরন করবে এর পেছনে কোন যুক্তি-প্রমান নেই। মানুষ বেঁচে থাকার জন্যই প্রাণীর মাংস খায়। এটার সাথে আচরনের সম্পর্ক নেই।

এবারের দাঁত ভাঙা কার্টেসি Dr Zakir Naik

বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...

ওয়াশিকুর বাবু

কটূক্তি ৮৯ – মুসলিমরা অমুসলিমদের দেশের নাগরিকত্ব নিয়ে তাদের বাক-স্বাধীনতা, ব্যাক্তি-স্বাধীনতা স্যাকুলারিজমের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়; শরীয়া আইন প্রবর্তনের কথা বলে। 

দাঁত ভাঙা জবাবঃ এইসব ব্যাক্তি-স্বাধীনতা, বাক-স্বাধীনতা, স্যাকুলারিজম ইসলামের দৃষ্টিতে অগ্রহনযোগ্য। যে কোন অবস্থাতেই একজন মুসলমানের ঈমানি দায়িত্ব হচ্ছে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য জ্বিহাদ করা।

কটূক্তি ৯০ – অমুসলিমরা তাদের দেশে ইসলাম-শরীয়া প্রসার নিষিদ্ধ করলে মুসলিমরা আপত্তি জানায় কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন নিজ ধর্ম পালন করা, প্রচার করা ব্যাক্তিস্বাধীনতা-বাকস্বাধীনতার অংশ। ইহুদী-নাসারারা বলে তাদের দেশে সবাই স্বাধীন তাহলে মুসলিমরা দ্বীনের প্রসার ঘটাতে পারবে না কেন?

এবারের দাঁত ভাঙা কার্টেসি পিনাকী লেভেলের সুশীলরা...