Main Menu

Recent posts

#71
Collection / Re: The spaceship of Ezekiel i...
Last post by Jupiter Joyprakash - October 30, 2014, 02:25:36 PM

ওপরের উদ্ধৃতি থেকে ইজেকিয়েলের বর্ণনাভঙ্গির আরো কিছু নিদর্শন পাওয়া যাবে। প্রথম দর্শনে স্বাভাবিক ভাবেই ইজেকিয়েল উত্তেজিত হয়েছিলেন, তা সত্ত্বেও তাঁর বিচারবুদ্ধিকে আবেগ এবং মানসিক চাঞ্চল্য থেকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত সরিয়ে রাখতে পেরেছিলেন এবং সেই কারণেই যা দেখেছেন, তার বাস্তব বিবরণ লিপিবদ্ধ করতে সমর্থ হয়েছিলেন। কিন্তু এখন মানসিক অভিঘাতের কারণে তিনি সম্পূর্ণ অভিভূত। যে উড্ডয়নের পরিসমাপ্তি ঘটেছে প্রথম দর্শনের সঙ্গে সঙ্গে, তার স্মৃতিও বিলুপ্ত। মনের এ বিহ্বলতা কাটিয়ে উঠতে ফিরে গেছেন স্বজন-প্রতিবেশীদের মাঝে। তারপর আরো এক হপ্তা লেগেছে মনের সে ভাব কাটিয়ে উঠতে।

মহাকাশযানের আকৃতির ওপর যে বিরাট পরিমাণ মনোযোগ দিয়েছিলেন প্রথম দর্শনের কালে, তার আর পুনরাবৃত্তি ঘটেনি। তৃতীয় দর্শনের কালে শুধু চাকার কথারই পুনরাবৃত্তি করেছেন, নতুন করে, যথাযথভাবে। কিন্তু প্রত্যেক বারেই তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, আগের দেখা মহাকাশযানের সঙ্গে নতুন দেখা যানের অভিন্নতার কথা।

প্রযুক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে দ্বিতীয় দর্শনের কোন গুরুত্ব নেই তৃতীয় দর্শনের কালে অবশ্য রহস্যময় একটি অবস্থার বর্ণনা দিয়েছেন। যে রহস্য, সে উৎকণ্ঠার কারণ মনে হয়, সর্বতোভাবে মহাকাশযানের কারণে। ঘটনার স্থানটিও বিশেষ ণ্ডরুত্বপূর্ণ, কেননা যে মন্দিরে সে ঘটনা ঘটেছে, বাইবেলে কথিত মত, সে মন্দির সলোমনের মন্দির নয়।

অধিনায়ক ইজেকিয়েলকে বিমানে করে নিয়ে গেছেন। সে বিমান নেবেছে, মন্দিরের ভেতরের প্রাঙ্গণে। নাবার সঙ্গে সঙ্গে অধিনায়ক তলব করেছেন, বিমানাঙ্গনের এক কর্মচারীকে। সাতজন লোক বেরিয়ে এসেছে একটা দরজা দিয়ে, দাঁড়িয়েছে অধিনায়কের সামনে। তাঁর আদেশ গ্রহণ করেছে, তারপরেই করেছে অন্তর্ধান।
ইজেকিয়েলকে নিয়ে অধিনায়ক দাঁড়িয়ে আছেন মন্দির প্রাঙ্গণে, এমনসময় একটি লোক ফিরে এসে সৈনিকের ভঙ্গিতে বললে, আপনার আদেশমত কাজ করেছি। সে লোকটির পরিধেয় অন্যান্যদের থেকে পৃথক। তার পোষাক সুতীর বলে মনে হল, কিন্তু পরমুহুর্তে মনে হল, সে-পোষাক নিরাপত্তামূলক। লোকগুলির হাতে এমন সব যন্ত্রপাতি, যাদের সঙ্গে ইজেকিয়েলের কোন পরিচয় নেই চেহারায়, চলনে, বলনে, মানুষ তারা সবাই, ঠিক যেমন-মানুষের সঙ্গে তিনি চিরকাল পরিচিত।

ঘটনার মোড় এখন মহাকাশযানের দিকে, সম্ভবতঃ তারই কিছু প্রয়োজনীয় সংস্কারাদি সম্পন্ন হচ্ছে। বিমানটিকে নাবানো হয়েছিল হয়তো সেই প্রয়োজনেই। মন্দিরের প্রবেশদ্বারে দাঁড়িয়ে অধিনায়ক লোকটিকে মহাকাশযানের কাছে গিয়ে একটা হেলিকপ্টারের পাশে দাঁড়াতে বললেন। পারমাণবিক শক্তি-উৎপাদক যন্ত্রের গনগনে বিকিরকের কাছ থেকে তার দূরত্বের স্বল্পতা দেখে অনুমান করা যায়, তার নিরাপত্তামূলক পোষাকের প্রয়োজনীয়তা।
#72
Collection / Re: The spaceship of Ezekiel i...
Last post by Jupiter Joyprakash - October 30, 2014, 02:20:06 PM
২।৯ - পরে আমি দৃষ্টিপাত করিলাম, আর দেখ, একখানি হস্ত আমার প্রতি
প্রসারিত হইল, আর দেখ, তাহার মধ্যে একখানি জড়ানো পুস্তক ছিল।

২।১০ - তিনি আমার সম্মুখে তাহা বিস্তার করিলেন।

৩।১২- পরে আত্মা আমাকে তুলিয়া লইলেন, আর যেহেতু সদাপ্রভুর প্রতাপ তাঁহার স্থান হইতে উঠিল, আমি আমার পশ্চাৎদিকে মহাভূমিকম্পের শব্দ শুনিলাম।

৩।১৩ - উহা ওই প্রাণিদিগের পরস্পরের পক্ষসমাঘাতের শব্দ এবং তাহাদিগের পার্শ্ববতী চক্রের শব্দ, যাহা মহাভূমিকম্পের শব্দের ন্যায়।

৩।১৪ - আত্মা আমাকে তুলিয়া লইয়া গেল আর আমি মনস্তাপে দুঃখিত হইয়া গমন করিলাম, আর সদাপ্রভুর হস্ত আমার উপরে বলবৎ ছিল।

৩।১৫ - এবং আমি কবার নদীতীরবাসী তেল-আবিবস্থ নির্বাসিতদের কাছে আসিলাম এবং সেইস্থানে সাতদিন তাহাদের মধ্যে আচ্ছন্নর ন্যায় বসিয়া রহিলাম।

৩।২২- পরে সেই স্থানে সদাপ্রভু আমার উপরে হস্তার্পণ করিলেন, আর তিনি কহিলেন, উঠ, বাহির হইয়া প্রান্তরে গমন কর। আমি সেখানে তোমার সহিত কথা বলিব।

৩।২৩ - সুতরাং আমি উঠিয়া প্রান্তরে গমন করিলাম, আর দেখ, সে স্থানে সদাপ্রভুর সেই প্রতাপ দণ্ডায়মান, কবার নদীতীরে যে প্রতাপ দেখিয়াছিলাম, তখন আমি উপুড় হইয়া পড়িলাম।

৩।২৪ - কিন্তু আত্মা আমাতে প্রবেশ করিয়া আমাকে পায়ে ভর দিয়া দাঁড় করাইলেন এবং আমার সহিত কথা বলিলেন এবং কহিলেন।

৮।১ - ষষ্ঠ বৎসরের ষষ্ঠ মাসে, মাসের পঞ্চম দিনে আমি আমার গৃহে উপবিষ্ট ছিলাম এবং যুদার প্রাচীনবর্গ আমার নিকটে উপবিষ্ট ছিলেন, এমনসময়ে প্রভু সদাপ্রভু আমার উপরে হস্তার্পণ করিলেন।

৮।২- তখন আমি দৃষ্টিপাত করিলাম, আর দেখ, মনুষ্যের আকারের এক মূর্তি, তাঁহার নিচে, যাহা তাঁহার কটি বলিয়া মনে হইল, তাহা অগ্নির ন্যায় ছিল, এবং তাঁহার কটির উধর্বাংশ যেন জ্যোতির্ময়, প্রতপ্ত ব্রঞ্জের ন্যায় ছিল।

৮।৩ - তিনি এক হস্তমূর্তি বিস্তার করিয়া আমার মস্তকের কেশগুচ্ছ ধরিলেন, তাহাতে আত্মা আমাকে তুলিয়া পৃথিবী ও আকাশের মধ্যপথে লইয়া গেলেন এবং ঈশ্বরীয় দর্শনক্রমে জেরুসালেমে, উত্তরাভিমুখ ভিতরদ্বারের প্রবেশস্থানে বসাইলেন, সেইস্থানে অন্তর্জ্বালাজনক অন্তর্জ্বালার প্রতিমা স্থাপিত ছিল।

৮।৪ - আর দেখ, প্রান্তরে যে দৃশ্য আমি দেখিয়াছিলাম, সে স্থানে ইস্রায়েলের ঈশ্বরের সেইরূপ প্রতাপ রহিয়াছে।
#73
Poetry / সুশীল
Last post by Jupiter Joyprakash - October 27, 2014, 07:15:20 PM
ওরে সুশীল, কলম হাতে নিয়ে
শুধুই যদি করিস লেখালেখি,
ভাবিস মনে যত পাঠক গিয়ে
উঠবে নেচে তোদের দেখাদেখি,
অপরাধীর ফাঁসির দাবী তুলে
নিজ গলায় লাগাস টাইয়ের ফাঁস,
গরম দিনে পাখার হাওয়া খুলে
বোতল থেকে শীতল পানি খাস,
জগৎটাকে বদলে দিতে রোজই
অফিস বাড়ি করিস আসা যাওয়া,
মধ্যে মাঝে আটকে গেলে পথে
ভদ্র ভাবে শুদ্ধ গালি দেওয়া।

ট্রেণে বাসে যাওয়া আসার পথে
দুঃখ নিয়ে লক্ষ আলোচনা—
সব সমাধান আলমারিতে রেখে
আবার চলে অফিস আনাগোনা,
কেমন করে কাটানো যায় ছুটি
কাজের মাঝে হিসাব চলে তার,
খরচ কিসে কমানো যায় ভেবে
করে চলিস দেশের উপকার,
টিপিন বেলা খাওয়ার খেলা সেরে
শুদ্ধ জলে হস্ত দুটি ধোওয়া—
মাসের শেষে বিলের দেখা পেলে
ভদ্র ভাবে শুদ্ধ গালি দেওয়া।

এমনি করে অতীত কেটে গেছে
এমন করেই হয় যদি শেষ দিন,
রক্ত ঢেলে শক্তি দিল যারা
শুধবি কবে তাদের মহাঋণ?
তোদের পরে আসছে যারা কাঁচা
তাদের ঘাড়ে ঋণের বোঝা ফেলে—
নিজের মত বিজন ঘরে বাঁচা
কেমন করে কাটাস হেসে খেলে?
সমস্যাকে দেখেই মনে আসে
সুযোগ খুঁজে বিদেশ চলে যাওয়া—
সেখান থেকে আরাম লাগে বেশি
ভদ্র ভাবে শুদ্ধ গালি দেওয়া

খোলোস খুলে আসবি কবে তোরা
পথের মাঝে কাজ রয়েছে বাকি,
দেখিস না কি মহান কত চোরা
দুবেলা রোজ দিচ্ছে তোকে ফাঁকি।
অনেক হল তত্ব আলোচনা
আকাশ ছোঁয়া চিন্তা বহু হল
সেই সময়ে নেপোয় মেরে দই
মালসা হাতে ধরিয়ে দিয়ে গেল।
এখন তোদের পথ রয়েছে দুটি
ভদ্র হয়ে মালসা চেটে খাওয়া—
কিম্বা নেপোর চুলের মুঠি ধরে
ঠ্যাং টি ভেঙ্গে ল্যাংড়া করে দেওয়া।।
#74
Poetry / ছুটি
Last post by Jupiter Joyprakash - October 27, 2014, 06:41:02 PM
মোষের পিঠে বাঘ লাফিয়ে কামড়ে দিল টুঁটি। (আ হা হা হা লুম)
মোষের হল ছুটি রে ভাই চিরকালের ছুটি। (আ হা হা হা লুম)
কি করে বাঘ ভেবে না পায়,
মাংস খায় না হাড্ডি চিবায়
কিম্বা টেনে চামড়া ছাড়ায় আগেই গোটাগুটি।।  (আ হা হা হা লুম)

মোষের বডি ঝোপের মাঝে যতন করে রেখে--
অন্য শিকার সন্ধানে বাঘ এদিক ওদিক দেখে।
দুরের মাঠে বাজিয়ে বেনু
রাখাল ছেলে চরায় ধেনু
বাঘ বলে আজ আমিও এনু খেলতে ছুটোছুটি।  (আ হা হা হা লুম).........
#75
Poetry / মহাকবি
Last post by Jupiter Joyprakash - October 27, 2014, 06:30:35 PM
মহাকবি

********************

ইচ্ছে ছিল কাব্য লিখে মস্ত বড় কবি হয়ে
আমিও পাব নোবেল প্রাইজ ভবিষ্যতের 'রবি' হয়ে
হাজার লোকের ঘরে ঘরে
দেয়াল থেকে পেরেক ধরে
দুলব আমি বাত্তাস খেয়ে ক্যালেন্ডারের ছবি হয়ে।।

মনের ছবি আঁকি খাতায় কলম দিয়ে, নাই তুলি
ভাবের ঝোঁকে সাদা কাগজ আঁধার করে তাই তুলি
মগজ যখন লাগে ফাঁকা
বন্ধ করে পেনের ঢাকা
দুহাত দিয়ে মুখের কাছে চুটকি মেরে হাই তুলি।।

মাথা যখন ভর্তি থাকে কেবল লিখে যাই হরি
ঘুমের সময় ঘুমাই শুধু, খাবার সময় খাই হরি
এরই মাঝে খাতার 'পরে
দোয়াত গেল উলটে পড়ে
কাব্য হল কালিবরণ, উপায় কিছু নাই হরি।।

সেদিন থেকে অনের মাঝে জপছি শুধু "জয় কালি"
তোমায় ছাড়া কাব্য বলো কেমন করে হয় কালি!
কোনোক্রমে কাগজ ছেড়ে
বোতল মাঝে এসো ফিরে
একটু কৃপা করো আমায় নইলে যে আর নয় কালি!!

এমনি করেই হারিয়ে গেছে কাব্য লেখার খেইটুকু
টুকরো কিছু লিখি আজও, মাথায় আছে যেইটুকু
বলার কথা আছে কত
কে আর বসে শুনবে অত
বাধ্য হয়ে থামতে হল বলে কেবল এইটুকু
"যেসব কথা বলার ছিল রইল বাকি সেইটুকু"।।
#76
Poetry / গান
Last post by Jupiter Joyprakash - October 27, 2014, 06:16:09 PM
গান ( উৎসর্গ - ফ্লোরা )
**************
নামিলো নয়নে বেদম ঘুম-ঘোর।
আহাঃ নামিলো নয়নে-এ এ এ
নামিলো নয়নে বেদম ঘুম-ঘোর।

যত জোর, যত জোর জোর জোর
ডাকাডাকি করো যত জোর
ঘরেতে আসে যদি চোর
কিছুতে জাগিব না আমি
না হলে বিভাবরী ভোর।। (ঘুমঘোর)

এত কেন ডাকাডাকি তোর!
আকাশে গলা তুলে শোর
সকালে এ এ এ এ এ  এ এ এ
সকালে দেখা দিতে এলে
আপনি খোলা পাবি দোর।। ঘুমঘোর,
নামিলো নয়নে বেদম ঘুম-ঘোর।

বাহিরেই ঘোরা ঘুরি কর
দুয়ারে মাথা ঠুকে মর
যদি না, ওরে য দি নাআআআআ
যদিনা ধরে কেহ এসে,
যদি না বলে কেহ চোর।। ঘুমঘোর,
নামিলো নয়নে বেদম ঘুম-ঘোর।
#77
Poetry / চাঁদ
Last post by Jupiter Joyprakash - October 27, 2014, 06:11:51 PM
পাশের বাড়ির ছাদে  কে বসে ওই কাঁদে?
দেখতে গেলে পড়তে পারি হয়তো কোনো ফাঁদে।

ফাঁদে পড়া পছন্দ নয় জানতে তবু ইচ্ছে তো হয়
ওপর থেকে দেখবো বলে চাইছি যেতে চাঁদে।

চাঁদের গাড়ির টিকিট কেটে, যাচ্ছি যখন এয়ারপোর্টে
পথের মাঝে মিছিল চলে বেদম জিন্দাবাদে।

কাউন্ট ডাউন ফিনিস করে রকেট যখন গেল উড়ে
আমি তখন পথের মাঝে ট্র্যাফিক জ্যামের ফাঁদে।

মনে এখন দুঃখ ভারি, করে আছি মুখটি হাঁড়ি
ভাবছি এবার কাঁদব বসে নিজের বাড়ির ছাদে।

ওপর থেকে দেখবে ওরা, যাচ্ছে যারা চাঁদে।।
#78
ঘরের মাঝে মশা কামড় দিল পায়
চন্দ্রভূষণের দাদুর
সিলিং থেকে এসে মাথায় দিল চাঁটি
চিমশে কেলে এক বাদুড়
দাদুও রাগ করে উঠানে বসলেন
পাতিয়া পুরাতন মাদুর
সুজ্জি মামু হেসে টাকেতে রোদ দিল
মাথা গরম হল দাদুর।

দাদুর টাকে ঘাম গড়িয়ে পড়ে পায়
চোখের চশমা যায় ভিজে
দুহাত তুলে ধরে আকাশে মেলে দেন
মুন্ডু চাপা দেন নিজে
সুবিধা না পাওয়ায় পড়ল জোর ডাক
দুষ্ট পোলাপান চাঁদুর
বেচারা রোদটাকে আটকে দিতে এল
পুরানো ছাতা নিয়ে দাদুর।

দাদুর টাক ঢেকে যেই না ছাতা খোলা
অমনি হয়ে গেল বেচাল
ছাতার মাঝে ছিল তিনটে আরশোলা
ভাবো তো কিরকম ক্যাচাল!
তাদের সাথে সাথে তিড়িং লাফ দিয়ে
বেরিয়ে এল দুই ইঁদুর
দাদুও এক দিকে চাঁদুও একদিকে
রইল পড়ে শুধু মাদুর।
#79
Poetry / তালিবানের জয়গান
Last post by Jupiter Joyprakash - October 27, 2014, 05:27:22 PM
নিশ্চিত জানিতে ওগো জগত গৌরব তালিবান
তোমরাই ভবিষ্যত, পৃথিবীর সকল সম্মান
তোমাদেরই অধিকারে চলি যাবে। আপন খেয়ালে
আঁকিয়া উজ্জ্বল চিত্র নগরের দেয়ালে দেয়ালে
তোমরাই এনে দিবে মানব নয়নে স্বপ্নছবি
...তোমাদের স্তুতিগান লিখিয়া বিখ্যাত হবে কবি।
সাথে পাবে পুরষ্কার। তোমাদেরই দয়ার সে দান
আমরা বাজাব তালি। যা' পেয়ে তোমরা তালি-বান।
#80
Poetry / বিদায়
Last post by Jupiter Joyprakash - October 27, 2014, 05:02:38 PM
তোমার সাথে প্রথম দেখায়
আকাশে শুকতারা
পুবের আলোর অরুণ রেখায়
যখন হল হারা।
চলার নেশা যখন মোরে
ডাক দিল প্রাণ আকুল করে
তখন তুমি হাতটি ধরে
ভুলিয়ে দিলে তাড়া।


সময় ভুলে তোমার সাথে
অনেক হল খেলা
এখন আমার আঁধার পথে
একলা চলার পালা।
তোমার সাথে পাহাড় চুড়ায়
উছল ঢেউয়ের ওঠা পড়ায়
আকাশ হতে আলোক হারায়
এলো সাঁঝের বেলা
এবার আমার তারায় তারায়
সূর্য খোঁজার পালা।