Menu

Show posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.

Show posts Menu

Messages - ওয়াশিকুর বাবু

#1
কটূক্তি ১০১ – গুটিকয়েক জঙ্গিরা ইসলামের নামে যেসব সন্ত্রাস করে তা কোরান-হাদীস দ্বারাই স্বীকৃত। তাহলে কেন বলা যাবে না জঙ্গিদের কর্মকাণ্ডই ইসলামের প্রকৃত রূপ?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ সিংহভাগ মুসলিমদের সাথে জঙ্গিবাদের সম্পর্ক নেই। সেই তুলনায় স্বল্প সংখ্যক সালাফিদের কর্মকাণ্ড যারা সহি ইসলাম বলে প্রচার করতে চায় তারা মূলত মৌলবাদের হাতকে শক্ত করে। এরা সালাফি সেক্যুলার। সালাফি মুসলিমদের সাথে এরাই জঙ্গিবাদের জন্য দায়ী।

কটূক্তি ১০২ – উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে কন্যার অধিকার থাকলেও অধিকাংশই মুসলিমই তা মান্য করে না। তাহলে কি বলতে হবে উত্তরাধীকার সম্পত্তিতে কন্যা শিশুর অধিকার ইসলামের অংশ নয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ কন্যা শিশু উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে হক আছে তা ইসলাম সম্মত এবং কোরান-হাদিস দ্বারা প্রমানিতে। যদি একজন মুসলিমও তা পালন না করে তার জন্য ইসলাম পরিবর্তিত হয়ে যায় না।
দাঁত ভাঙা কার্টেসিঃ বামাতি এবং মডারেট।

বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#2
কটূক্তি ৯৯– ধর্ম একান্ত ব্যাক্তিগত আচার হলে ইসলামকে কেন রাজনীতিতে ব্যাবহার করা হয়? কেন সবার উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ইসলাম শুধুই আচার সর্বস্ব ব্যাক্তিগত ধর্ম নয়। এটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। রাস্ট্র পরিচালনার সব নিয়ম ইসলামে আছে।

কটূক্তি ১০০ – ইসলাম রাজনৈতিক মতবাদ হলে ইসলামের সমালোচনা করলে কেন ধর্মানুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগ আনে মুমিনরা?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ মানুষের একান্ত ব্যাক্তিগত ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত আনার অধিকার কারো নেই।


বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#3
কটূক্তি ৯৭ – মুমিনরা দাবী করে ইসলাম নারীকে সর্বোচ্চ সম্মান দেয়। নারীর শরীর পুরোপুরি ঢেকে রাখতে বাধ্য করে কীভাবে নারীকে সম্মান করা হয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন পর্দা নারীর জন্য বাধ্যবাধকতা নয়; পছন্দ। ইসলামে নারীকে পর্দা বাছাই করার অধিকার দেয়।


কটূক্তি ৯৮ – তারমানে নারীরে চাইলে পর্দা না করেও চলতে পারবে?


দাঁত ভাঙা জবাবঃ নারীরা পর্দা না করে চললে সমাজ নষ্ট হয়, বেলেল্লাপনা-অশ্লীলতার দেখা দেয়, পুরুষদের চরিত্র নষ্ট হয়। তাই অবশ্যই নারীকে পর্দার ভিতর থাকতে হবে। এক্ষেত্রে দ্বিমতের কোন সুযোগ নেই।
#4
কটূক্তি ৯৫ – মুহাম্মদকে নিয়ে কার্টুন আঁকলে কেন জঙ্গি হামলা চালিয়ে খুন করতে হবে? কার্টুন আঁকার প্রতিবাদ তো কার্টুন এঁকেই করা যায়।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইহুদি-নাসারাদের মোড়ল আমেরিকা কিছু মস্তিষ্ক বিকৃত লোককে দিয়ে এইসব হামলা সৃষ্টি করায় নিজেদের স্বার্থে। দুনিয়ার বেশিরভাগ মুসলিমই এসব সমর্থন করে না।

কটূক্তি ৯৬ – তারমানে মুহাম্মদের কার্টুন আঁকলে বা ইসলামের সমালোচনা-ব্যাঙ্গ করলে মুসলিমরা স্বাভাবিক ভাবে নিবে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ মুহাম্মদ (সঃ) হচ্ছেন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ মানুষ। মুসলিমরা তাকে নিজের জীবনের চেয়েও ভালবাসে। তার সম্মান হানি করা মানে মুসলিম বিশ্বের উপর আঘাত যা মুসলিমরা কখনোই মেনে নিবে না। ঈমানি শক্তি দিয়ে জবাব দিবে।

Asif Mohiuddin এর স্ট্যাটাস থেকে প্রাপ্ত আইডিয়া

বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#5
কটূক্তি ৯৩ – মুমিনরা প্রায়ই দাবী করে নাস্তিকরা ইসলাম সম্পর্কে কিছু না জেনে সমালোচনা করে। অথচ প্রতিটি ক্ষেত্রে নাস্তিকরা কোরান-হাদীসের সূত্র দিয়ে সমালোচনা করে।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন জানার কোন শেষ নাই। দু'পারা কোরান-হাদীস পড়লেই ইসলাম বোধগম্য হয়ে যায় না। ইসলামের মাহাত্ম্য বুঝতে হলে আপনাকে আরো গভীর ভাবে পাঠ করতে হবে। তাহলেই ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব বুঝতে পারবেন।

কটূক্তি ৯৪ – বেশিরভাগ মুমিন না কোরান-হাদীস না পড়েই জন্মসূত্রে প্রাপ্ত বিশ্বাস থেকে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব দাবী করে।


দাঁত ভাঙা জবাবঃ না জেনে ইসলাম বিশ্বাস করা যাবে না এমন কোন কথা নেই। ঈমান হচ্ছে গভীর অনুভূতির বিষয়। যা সবার পক্ষে উপলব্ধি করা সম্ভব না।


বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#6
কটূক্তি ৯১ – আলকায়েদা, তালেবান, আইএসআইএস, বোকো হারাম ইসলামের নামে এতো সন্ত্রাসী সংগঠন মানবতা বিরোধী অপরাধ করছে; মুসলিমরাও রেহাই পাচ্ছে না। তারপরও সারা বিশ্বের মুসলিমরা নিরব কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ এরা কেউই সহি মুসলিম না; এদের কর্মকাণ্ডের সাথে সহি ইসলামের সম্পর্ক নেই। ইহুদি-নাসারাদের মোড়ল আম্রিকা এদের তৈরি করেছে ইসলাম ও মুসলিমদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য।


কটূক্তি ৯২ – আম্রিকা-ন্যাটো জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিলে মুসলিমরা প্রতিবাদ করে কেন?


দাঁত ভাঙা জবাবঃ মুসলিমরা একে অপরের ভাই। একজন মুসলিমের উপর হামলা চালানো মানে বিশ্ব মুসলিম ভ্রাতৃত্বের উপর হামলা চালানো; ইসলাম মুছে দেবার নিশানা। এসবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য ঈমানি দায়িত্ব...

Shantanu Adib এর স্ট্যাটাস থেকে প্রাপ্ত আইডিয়া।

বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#7
কটূক্তি ৮৯ – মুসলিমরা অমুসলিমদের দেশের নাগরিকত্ব নিয়ে তাদের বাক-স্বাধীনতা, ব্যাক্তি-স্বাধীনতা স্যাকুলারিজমের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়; শরীয়া আইন প্রবর্তনের কথা বলে। 

দাঁত ভাঙা জবাবঃ এইসব ব্যাক্তি-স্বাধীনতা, বাক-স্বাধীনতা, স্যাকুলারিজম ইসলামের দৃষ্টিতে অগ্রহনযোগ্য। যে কোন অবস্থাতেই একজন মুসলমানের ঈমানি দায়িত্ব হচ্ছে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য জ্বিহাদ করা।

কটূক্তি ৯০ – অমুসলিমরা তাদের দেশে ইসলাম-শরীয়া প্রসার নিষিদ্ধ করলে মুসলিমরা আপত্তি জানায় কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন নিজ ধর্ম পালন করা, প্রচার করা ব্যাক্তিস্বাধীনতা-বাকস্বাধীনতার অংশ। ইহুদী-নাসারারা বলে তাদের দেশে সবাই স্বাধীন তাহলে মুসলিমরা দ্বীনের প্রসার ঘটাতে পারবে না কেন?

এবারের দাঁত ভাঙা কার্টেসি পিনাকী লেভেলের সুশীলরা...
#8
কটূক্তি ৮৭ – ইসলামে শুকরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ কেন?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যে যা খায়, সে সেই মত আচরন করে। যেমন অমুসলিমরা শুকরের মাংস খায় বলে তাদের স্বভাব শুকরের মত। খ্রিস্টানদের ডান্স পার্টি গুলোতে নেচে নেচে উত্তেজনার উত্তুঙ্গে উঠে একে অপরের সাথে শোয়া'র জন্য বউ বদল করে নেয়; যেমনটা শুকর করে থাকে।

কটূক্তি ৮৮ – কোন প্রাণীর মাংস খেলেই যদি সেই প্রাণীর মত আচরন করে কেউ, তাহলে মুসলিমরা গরু-ছাগল খায় কেন? তাদের আচরন কি গরু-ছাগলের মতো? তারা কি গরুর মতো সঙ্গম করে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ কোন প্রাণীর মাংস খেলেই যে সেই প্রাণীর মত আচরন করবে এর পেছনে কোন যুক্তি-প্রমান নেই। মানুষ বেঁচে থাকার জন্যই প্রাণীর মাংস খায়। এটার সাথে আচরনের সম্পর্ক নেই।

এবারের দাঁত ভাঙা কার্টেসি Dr Zakir Naik

বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...
#9
কটূক্তি ৮৫ – নাস্তিকদের ছদ্মনাম ব্যাবহারে মুমিনদের আপত্তি কেন? নাম যাই হোক ব্যাক্তির লেখাই তো মূখ্য। ছদ্মনাম ব্যাবহার করলে কী লেখার যৌক্তিকতা ক্ষুন্ম হয়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ নাস্তিকরা অনেক বড় বড় কথা বলে অথচ প্রকাশ্যে নিজের পরিচয় দিতেই ভয় পায়। তারা নিজেদের সত্যবাদী মনে করলে আসল পরিচয়ে আসুক। আসলে নাস্তিকের আড়ালে সবাই ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু তাই ছদ্মনাম ব্যাবহার করে।

কটূক্তি ৮৬ – প্রকাশ্যে কেউ নাস্তিকতার প্রচার করলে বা কোন মুসলিম ইসলাম ত্যাগের ঘোষণা দিলে মুমিনরা কি মেনে নেবে?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ ৯৭ ভাগ মুসলিমের দেশে প্রকাশ্যে নাস্তিকতার প্রচার কখনোই বরদাস্ত করা হবে না। কোন নাস্তিক এই ঘোষণা দিলে তৌহিদি জনতা তাদের ঈমানি শক্তি দিয়ে প্রতিরোধ করবে। আর ইসলাম ত্যাগকারীকে অবশ্যই কতল করা হবে।
#10
কটূক্তি ৮৩ – ইসলামের সাথে অন্য ধর্মের তুলনা করলে মুমিনরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে কেন? সব ধর্মের তুলনামূলক পর্যালোচনা করলে সমস্যা কী?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইসলামের সাথে অন্য ধর্মগুলোর তুলনার প্রশ্নই আসেনা। ইসলাম শুধুই একটা আচার সর্বস্ব ধর্ম নয় আল্লাহ মনোনিত একমাত্র দ্বীন বা জীবন ব্যাবস্থা। ইসলাম নিজেই নিজের তুলনা। অন্য ধর্মের সাথে তুলনা ইসলামের জন্য অমর্যাদাস্বরূপ।

কটূক্তি ৮৪ – ইসলামের সমালোচনা করলে মুমিনরা কেন দাবী করে অন্য ধর্মের সমালোচনাও করতে হবে? অন্য ধর্মে ভুল থাকলে কি ইসলামের ভুলগুলো গ্রহনযোগ্য হয়ে যায়?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন নাস্তিকরা শুধুই ইসলামের সমালোচনা করে এ থেকেই বুঝা যায় তার আদৌ নাস্তিক নয় ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু/কাফের। দুনিয়াতে কি আর কোন ধর্ম নেই শুধু ইসলাম নিয়ে টানাহেঁচড়া কেন? সত্যিকারের নাস্তিক হলে সব ধর্মের তুলনামূলক বিচার করতো।
#11
কটূক্তি ৮১ – ইসলামের তথাকথিত ভালো দিকগুলো নিয়ে গলাবাজি করলেও প্রয়োগের ব্যাপারে মোল্লাদের আগ্রহ নেই। যেমন, উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে মেয়ে সন্তানের অধিকার ছেলে সন্তানের অর্ধেক হলেও আমাদের দেশে তা তেমন মানা হয় না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েদের বঞ্চিত করা হয়। অথচ এই নিয়ে কারো উচ্চবাচ্য নেই।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ আলেমদের দায়িত্ব হলো ইসলাম সম্পর্কে মানুষকে অবিহিত করা। তাঁরা তা করেছেন। কোন মুসলিম যদি তা না মানেন তাহলে আলেমরা কী করতে পারেন? ইসলাম জোর জবরদস্তির ধর্ম নয়।

কটূক্তি ৮২ – হিল্লা বিয়ে, দোররা, পর্দা, মুরতাদ ঘোষণা এসব নিয়ে মোল্লারা এমন বাড়াবাড়ি করে কেন? তারা যা বলার বলেছে। যার ইচ্ছে পালন করবে যার ইচ্ছে নেই পালন করবে না। মানুষের স্বাধীনতায় কেন হস্তক্ষেপ করা?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইসলাম কোন স্বেচ্ছাতারিতার ধর্ম নয় যে যেভাবে ইচ্ছে চলা যাবে। অবশ্যই প্রত্যেককে ইসলামী নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে; না চললে তাকে বাধ্য করতে হবে। আলেমদের এখতিয়ার আছে প্রত্যেককে বাধ্য করা।
#12
কটূক্তি ৭৯ – ইসলামকে জঙ্গি, সন্ত্রাসের ধর্ম বললেই কতল করার দাবী তোলে মোল্লারা। এটাই কি প্রমান করে না যে ইসলাম কতটা হিংস্র ধর্ম?

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইসলাম হচ্ছে উদার, শান্তির ধর্ম। ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলা মানে শান্তির বিরুদ্ধে কথা বলা। আর যে শান্তির বিরুদ্ধে কথা বলে সে কঠোর শাস্তি প্রাপ্য।

কটূক্তি ৮০ – যেসব মুসলিম জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তাদেরকেও কেন কতল করতে চায় মোল্লারা? তারা তো তথাকথিত শান্তিপূর্ণ ইসলামেরই প্রচার করে।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ দেখুন ইসলাম শুধুই প্রার্থনার ধর্ম নয়। জ্বিহাদ ইসলামের অবিচ্ছেদ্য অংশ। যারা জ্বিহাদের বিরুদ্ধে কথা বলে, জ্বিহাদীদের জঙ্গি, সন্ত্রাসী বলে তারা আসলে মুনাফিক। তারা কঠোর শাস্তি প্রাপ্য।
#13
কটূক্তি ৭৭ – নিজ নিজ ধর্মকে বিজ্ঞানসম্মত দাবী করলেও সিংহভাগ ধার্মিকই বিবর্তনবাদ মানতে চায় না। কারন তা সৃষ্টিতত্ত্ব বাতিল করে দেয়।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ বিবর্তন হচ্ছে বিজ্ঞানীদের তৈরি গালগল্প যার কোন ভিত্তি নেই। বানরের পেট থেকে মানুষ জন্মাতে কেউ কখনো দেখেছে? আর মানুষ যদি বানর থেকেই আসে তাহলে দুনিয়ায় এখনো বানর আছে কেন?

কটূক্তি ৭৮ – বিবর্তন তত্ত্বে বলা হয়নি মানুষ বানর থেকে এসেছে। মানুষ ও বানর একটি 'সাধারণ পূর্ব-পুরুষ' থেকে এসেছে।। যা বানর জাতীয় (প্রাইমেট) হলেও আজকের বানর (মাঙ্কি) নয়। এর স্বপক্ষে অনেক ফসিল পাওয়া গিয়েছে।

দাঁত ভাঙা জবাবঃ যে তথাকথিত পূর্বপুরুষের কথা বলা হয়েছে আজ পর্যন্ত সেরকম কোন প্রাণী দেখাতে পারে নি বিজ্ঞানীরা। কিছু হাড় গোড় দেখালেই তো প্রমানিত হয় না এগুলোই মানুষের পূর্বপুরুষ।
#14
Insulting comment 39: Whenever the cruel verses of the Quran are presented, Muslims say that one must know their contexts, that mention of isolated verses mean nothing. Isn't whatever is said in a verse enough to understand its message?

Jaw-crushing answer: See, understanding the Quran is not that easy. For that, under what circumstances a particular verse was revealed and what the preceding and proceeding verses says must be understood as well. Else, one may arrive at a wrong interpretation about its message.

Insulting comment 40: Then why Muslims mention the apparently peaceful verses of the Quran without bothering about their contexts as well as the preceding and proceeding verses.

Jaw-crushing answer: Because Allah Himself has said, "I have revealed the Quran in simple language so that you can understand it easily." Where the meaning of a verse can be understood easily, why unnecessarily make things complicated by bothering about their contexts, and the preceding and proceeding verses?
#15
Insulting comment 37: Allah decides what will happen in the future. That means, Allah knows in advance that a person will commit crimes. Since humans has no powers to defy the power of Allah, why must they suffer for sins that they commit as per Allah's wish.

Jaw-crushing answer: See, Allah certainly know what his created beings will do in the future. But whether someone will commit sinful or virtuous act depends on that person. Therefore, the person must suffer for committing sins.

Insulting comment 38: If humans have the power to determine their future, how then Allah decides what happens in the future?

Jaw-crushing answer: Allah certainly decides the path of sin and virtue, but He also knows which path His creations will follow. Therefore, Allah is certainly the decider of the future.